ইদানিং বাঙালির বেড়াতে যাবার ব্যাপার টা বেশ উপভোগ্য ও আরাম দায়ক করার প্রবণতা বাড়ছে । হোল্ড অল নিয়ে তীর্থে গিয়ে কোন রকমে রাত কাটানোর দিন আর নেই ! এটা ভাল
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
অন্ধকারে ডুবে আছে চারপাশ। সেই অন্ধকার চিড়ে আঁকাবাঁকা পথে ছুটে চলেছে জিপ। পোখারা থেকে আমাদের গন্তব্য অন্নপূর্ণার খুব কাছের এক গ্রাম। যেতে সময় লাগবে তিন ঘণ্টার মতো। বরফসম ঠান্ডা বাতাসে
ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র সিমলা। হিমাচল প্রদেশের এই পর্যটন কেন্দ্রটি মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং মনোরম আবহাওয়ার জন্য বিখ্যাত। সিমলা ভ্রমণে গিয়ে দেখার জন্য শীর্ষ স্থানীয় কিছু স্থান
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
কলকাতা বা ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এতবার গিয়েছি, কিন্তু দেশটির কোনো সমুদ্রসৈকতে যাইনি। তাই এবার পরিকল্পনা করেছিলাম যে দিঘায় যাব। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি সমুদ্রসৈকত দিঘা। এটি কলকাতা থেকে ১৮৭
নভেম্বর মাসেই আবহাওয়া এতটাই পরিস্কার থাকে যে ভোরের দিকে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পোঁছবার আগে, কিষানগঞ্জ স্টেশন পার হবার পরেই ট্রেনের জানালা দিয়ে উত্তর দিগন্তে কাঞ্চনজঙ্ঘার ভুবনমোহিনী রূপ দৃষ্টিপথে ধরা দেয়।
অনেকেই বছরের শুরু থেকে নানা জায়গায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। যারা শীত পছন্দ করেন তারা ভ্রমণের জন্য যেতে পারেন প্রতিবেশী দেশ ভারতে। শীতের এ সময় ঘুরে আসতে বরফে আচ্ছাদিত সব স্থানে।
দক্ষিণ এশিয়ার বিখ্যাত পর্যটন প্রতিষ্ঠান, ইন্ডিয়ান হোটেল কোম্পানি (আইএইচসিএল), সিকিমের গ্যাংটকে সম্প্রতি ‘তাজ গুরাস কুটির রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা’ রিসোর্ট উদ্বোধন করেছে। আকাশপথে বাংলাদেশ থেকে স্বল্প দূরত্বে এটি অবস্থিত। বাংলাদেশি ভ্রমণকারীদের
বঙ্গোপসারের করমন্ডল উপকূলে অবস্থিত, ৩৬৮ বছরের পুরনো এই শহর, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মন্দির স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। চেন্নাইয়ের সংস্কৃতিতে, শহরটিতে বসবাসকারী বিবিধ জনগোষ্ঠীর প্রতিফলন ঘটেছে। শাস্ত্রীয় নৃত্যের জন্য এ শহর বিখ্যাত।