মুম্বাইয়ে খুব বেশি ঐতিহাসিক মনুমেন্ট দেখা যায় না। কিন্তু শহরটি অনেক বৈচিত্র্যপূর্ণ। শহরটিতে সমুদ্রসৈকত থেকে শুরু করে পিকনিক স্পট পর্যন্ত অসংখ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে। ভারতের বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত শহরটির আকর্ষণীয়
ভারতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। একই সঙ্গে সে দেশের প্রাচীন ঐতিহ্য, ইতিহাস, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি দেখতে ও জানতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিবছর ভারত ভ্রমণে যান লাখ লাখ পর্যটক। তবে
মালদ্বীপের সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। তবে সে দেশে যাওয়া, থাকা-খাওয়া ও ঘোরাঘুরির খরচ সব মিলিয়ে কিন্তু কম নয়। তাই যাদের সামর্থ্য নেই আপাতত মালদ্বীপ যাওয়ার, তারা চাইলে ঘুরে আসতে পারেন
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
মেঘলা আকাশ। তবে প্লেন থেকেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণের শৈল শহরের কালো পাহাড়গুলো। প্লেন যখন কোয়েম্বাতুর রানওয়ে স্পর্শ করল তখন ভরদুপুর। কেরালার সীমানাঘেঁষা তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি জেলা কোয়েম্বাতুর। এবার গন্তব্য নীলগিরি
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
ভূ-স্বর্গ নামে পরিচিত কাশ্মীর। এর রূপে এমনই মুগ্ধ হয়েছিলেন মোঘল বাদশাহ জাহাঙ্গীরযে কাশ্মীরকে স্বর্গের সাথে তুলনা করেছেন। কাশ্মীরের রূপের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে এমন
চোখটা বন্ধ করে এবার ভাবুন, আপনি ছুটছেন পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ ধরে। আর মেঘ পাল্লা দিয়ে চলছে আপনার সাথে আর আপনি ছুটছেন প্রায় সাত হাজার ফুট উচ্চতার এক শহরের উদ্দেশ্যে। হ্যাঁ
পাহাড়ি উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে ট্রেন। কখনো মেঘের ধোঁয়াশায় ঢাকা পড়ছে যাত্রাপথ। সেই ট্রেনের ভেতরে বসে মেঘ-পাহাড়ের মিতালী দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছেন স্বপ্নিল ভ্রমণ গন্তব্যে। এ চিত্রকল্পটি
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত