আরব আমিরাতের সাতটি প্রদেশের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়, প্রধান শহর, নিরাপদ শহর ও আমিরাতে বাণিজ্যিক রাজধানী দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্টালিকা, বিলাসবহুল হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ ব্যবসায়িক কারণে
ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
কবির ভাষায় ভালোবাসা আর যত্ন দিয়ে মরুভূমিতেও ফুল ফোটানো যায়। তবে এ বিখ্যাত উক্তিটির বাস্তবতাও পাওয়া গেল দুবাইয়ে। যেখানে ভালোবাসা আর অতি যত্নে এমন অসম্ভবকেই সম্ভব করা হয়েছে। মরুভূমির উত্তপ্ত
ব্রাসেলসের আবহাওয়া লন্ডনের মতোই। এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে রোদ দেখলে যেমন আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই, তেমনি বৃষ্টি দেখেও গোমড়ামুখে বসে থাকার মানে হয় না। এমনকি মাঝে মাঝে আবহাওয়ার
ইতিহাসের পাতা ওলটপালট করলে যে শহরটি নাম সবচেয়ে মনে দাগ কাটে আমার, সেটাঅবশ্যই বার্লিন। সেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীজ এই শহরেই রোপণ করা হয়েছিল ১৯৪২-এ এবং এই শহরকে দু’ভাগে দ্বিখন্ডিত হতে
পূর্ব ইউরোপের অন্যতম বড় দেশ ইউক্রেন। মার্জিত রুচিবোধসম্পন্ন মানুষ ইউক্রেনে ভ্রমণ করে থাকেন। ইউক্রেনে রয়েছে সাধারণ গীর্জা, অর্থোডক্স গীর্জা, পুরনো ও সুরক্ষিত দুর্গ, উঁচু পাহাড় এবং কৃষ্ণসাগরের সৈকত। আজ আপনাদের
এ শহরে পৌঁছনোর জন্য কোনও গাড়ি যাতায়াতের পথ নেই। গাড়ি এ শহরে পৌঁছয় না। একমাত্র পৌঁছনোর পথ একটি কংক্রিটের ব্রিজ। মেঘ খেলে বেড়ায় শহরের অনেক নিচে। একটা শহরের চারধারে খাদ।
দুবাই মিরাকল গার্ডেন। রাজ্যটাই যেন ফুলের। চারিদিকে ফুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে নানান দৃশ্য। একটু উপর থেকে দেখলে মনে হয় এ যেন এক ফুলের সাগর। বিশ্বের সব চেয়ে বড় ফুলের
একটি দেশের মেরুদণ্ড টিকিয়ে রাখার জন্য সেতুর গুরুত্ব অপরিহার্য, কেননা একটি সেতু দুটি তীর কে, কখন ও কখন ও দুটি সংস্কৃতি, দুটি অঞ্চল, দুটি শহর কে সংযুক্ত করে। ইউরোপের প্রাচীনতম
এক সময়ের শক্তিধর রাষ্ট্র রাশিয়ায় অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। পর্যটকরা এসব স্থানে ভ্রমণ করে অসীম আনন্দ লাভ করে থাকেন। বিশ্বের উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত রাশিয়ার সেরা ১০ জায়গা নিয়ে বলছি এই