ফ্রান্স মদ এবং পনিরের জন্য বিখ্যাত হলেও বিশ্বজুড়ে বিপুল পরিমাণ পর্যটকের অন্যতম গন্তব্য এই দেশটি। বছর জুরে ৮২ মিলিওনেরও বেশি দর্শনার্থী আসে ফ্রান্সের বিভিন্ন দর্শনীয় ও আকর্ষণীয় স্থান দেখতে। প্যারিস,
সবুজের মাঝে একটা করে চকোলেট পাহাড়। এমন পাহাড় সারি দিয়ে চলে গেছে। কতগুলি মোট এমন চকোলেট পাহাড় রয়েছে তা গুনে শেষ করা যায়না। যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক রাজধানী দুবাইয়ে ধু-ধু মরুভূমির মাঝে বিস্ময়কর লাভ লেক বয়ে চলেছে। চারপাশে সবুজ গাছপালায় ঘেরা আর মাঝে লাভ লেক। লেকের পাশেই গাছের সারি দিয়ে লেখা আছে লাভ
আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে
শহরটির শিল্প সাহিত্য, বিশেষ করে স্থাপত্যশিল্পে যে কারও মন জুড়িয়ে যায়। প্রতিটি বাড়িই যেন একেকটি নান্দনিক স্থাপত্য, রঙ-বেরঙের কারুকার্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে জলের মধ্যে। ভেনিস নগরটি মূলত কতগুলো দ্বীপের সমষ্টি।
ইউরোপের উত্তর-পশ্চিমের একটি ছোট দেশ বেলজিয়াম। ইউরোপের ক্ষুদ্রতম ও সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে এটি একটি। এই দেশটি সাংবিধানিক ভাবে রাজতন্ত্র। ১৮৩০ সালে বেলজিয়াম নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
বর্তমানে করোনা আতঙ্কে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর। ভ্রমণপ্রিয় মানুষগুলোও গৃহবন্দি রয়েছেন। এমন অবস্থায় সবারই দম বন্ধ অবস্থা। তাই অনেকেই ভাবছেন করোনাকাল শেষ হলে বা এই ভাইরাসের আতঙ্ককে জয় করতে পারলেই আবার
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পের মধ্যে অন্যতম শিল্প হচ্ছে ডেসার্ট সাফারি। যে খাত থেকে দেশটির সরকার বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে। সারাবিশ্বের পর্যটকরা আরবি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হতে ডেসার্ট সাফারি
করোনার আগ্রাসনে গেল বছর বিশ্বজুড়ে সব কিছুই থমকে গিয়েছিলো। ঘর থেকে বের হওয়াই যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ, সেখানে বিদেশ ভ্রমণ তো দূরের কথা! বিশ্বজুড়ে তাই বড় বড় পর্যটন স্পটগুলো বিশাল আর্থিক ক্ষতির