জাপান একটি যৌগিক আগ্নেয়গিরীময় দ্বীপমালার দেশ। এই দ্বীপমালা ৬,৮৫২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। জাপানের বৃহত্তম চারটি দ্বীপ হল হোনশু, হোক্কাইদো, ক্যুশু ও শিকোকু। এই চারটি দ্বীপ জাপানের মোট ভূখণ্ডের ৯৭ শতাংশ
দুবাই মিরাকল গার্ডেন। রাজ্যটাই যেন ফুলের। চারিদিকে ফুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে নানান দৃশ্য। একটু উপর থেকে দেখলে মনে হয় এ যেন এক ফুলের সাগর। বিশ্বের সব চেয়ে বড় ফুলের
আন্দামান সাগরের স্বচ্ছ জল, আকর্ষণীয় সব সৈকত, অরণ্যে ঢাকা পর্বত, ছোট ছোট দ্বীপ—একজন পর্যটককে আকৃষ্ট করার মতো মোটামুটি সবকিছুই পাবেন ফুকেটে। তারপর আছে সাগরতীরের দুর্দান্ত সব রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ আর স্পা।
তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল চীনের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত। ছিংহাই-তিব্বত মালভূমির দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে এর অবস্থান। চীনে সিনচিয়াংয়ের পর তিব্বত দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রদেশ। এর উত্তর দিকে সিনচিয়াং, উত্তর-পূর্ব দিকে ছিংহাই, পূর্ব দিকে সি
নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি নেপাল। মন্দিরের শহর কাঠমান্ডু আর অন্নপূর্ণার কোলঘেঁষা দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় শহর পোখারা যেন এক টুকরো স্বর্গরাজ্য। উঁচুনিচু পথ আর পাহাড়ের কোলঘেঁষা আঁকাবাঁকা রাস্তা ঘিরে কাঠমান্ডু। নেপালের রাজধানী এই
মডার্ন স্কাইস্ক্র্যাপার বলতে আমরা যা বুঝি, আধুনিক কালে এর প্রথম উদাহরণ নির্মিত হয় আমেরিকার শিকাগো শহরে, ১৮৮৫ সালে। এর উচ্চতা ছিল ৪২ মিটার বা ১৩৮ ফুট। এই শিকাগোই ছিল প্রথম
নিশীথ সূর্যের দেশ নরওয়ে। বাল্টিক দেশগুলোর অন্যতম দেশ নরওয়ে। নরওয়ে, সুইডেন, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়া- এই দেশগুলো বাল্টিক দেশ হিসেবে অধিকাংশ মানুষ চিনে থাকে। এসব দেশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান।
২০১৭ সালে জতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে সুখি দেশ নিশীথ সূর্যের দেশ হিসেবে খ্যাত নরওয়ে। উত্তর ইউরোপের পশ্চিম দিকে চমৎকার এই উপকূলীয় দেশটির অবস্থান। রাজতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত এই দেশটির আয়তন
ইউরোপের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও শিল্প-সংস্কৃতির এক অনন্য তীর্থভূমি ইতালি। প্রাচীনকালে এখানে ছোট্ট জনপদ গড়ে উঠেছিল, যাকে গ্রিকরা ‘ইতালিয়া’ বলে ডাকতো। প্রাচীন সভ্যতা ও আধুনিকতার পাশাপাশি মনোরম সমুদ্র সৈকত, আলপাইন লেক,
রোম বিশ্বের সবচেয়ে ঐতিহাসিকভাবে সমৃদ্ধ শহরগুলির মধ্যে একটি। যারা ইতালি ঘুরতে যান তাদের প্রায় সবারই প্রথম গন্তব্য এই জাদুকরী শহরটি। শিল্প, স্থাপত্য, ও ফ্যাশন এর ক্ষেত্রে বিশ্বের সেরা শহরগুলোর মধ্যে