সেন্টমার্টিন দ্বীপে আমরা কেন যাই? সহজ উত্তর, বেড়াতে, দ্বীপটির সৌন্দর্য দেখতে। কিন্তু মজার বিষয় হলো, সেন্টমার্টিনের আসল সৌন্দর্যই হচ্ছে পানির নিচে। মূলত দ্বীপটি যে উপাদান দিয়ে গঠিত, সেই মূল উপাদান
বাংলাদেশের এমন বেশ কয়েকটি স্থান রয়েছে যেস্থানগুলো অনেক পর্যটকদের কাছে পছন্দের জায়গা। এমন কিছু স্থানের কথা জানিয়েছেন বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন পাঠকরা। জেনে নিন পছন্দের তালিকায় বেশি স্থান পাওয়া জায়গা গুলোর
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
রূপের রাণী বলা হয়- পাহাড়-অরণ্য-হ্রদ ঘেরা রাঙামাটিকে। যেখানে প্রকৃতি সারা বছর ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে। পাহাড়ের এমন প্রকৃতি যেন স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। প্রকৃতির এমন অপরূপের দেখা মেলে
সাজেক উপত্যকা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থল। রাঙ্গামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া-রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুইপাড়া ১,৭২০ ফুট
স্থানীয় জনগণের কাছে এটি ‘সাগর কন্যা দ্বীপ’ নামেই বেশি পরিচিত। সাধারণত নভেম্বর থেকে মার্চ এই সময়টি বেড়ানোর জন্য বেশি উপযোগী। বছরের অন্যান্য সময়ে জোয়ার বেশি থাকায় সমুদ্রপথে যাতায়াত করা থেকে
বিশ্বের এক অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হলো বাংলাদেশ। যার প্রতি বর্গকিলোমিটারে গড়ে বাস করে প্রায় এক হাজার ২০০ মানুষ। এরপরও আমাদের দেশে এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মানুষের বসতি খুবই কম।
পশ্চিমের আকাশে সূর্য যখন হেলে পড়ে, তখন লাল আভা ছড়িয়ে পড়ে পদ্মার বুকজুড়ে। সোনালি কিরণে চিকচিক করে ঢেউখেলা জল। এরপর ধীরে ধীরে দিগন্তে মিশে যায় লাল সূর্য। মোহনীয় এমন দৃশ্য
পারমাণবিক বিদ্যুত্ প্রকল্পের ছোঁয়ায় বদলে গেছে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম রূপপুর। সাত বছর আগে সন্ধ্যা হলেই যেখানে নেমে আসত গভীর রাতের নিস্তব্ধতা, সে এলাকা এখন দিনরাত কর্মচঞ্চল। প্রায় ৫