সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। এটি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত। এর আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও যাতায়াতের সুবিধার কারণে পর্যটকরা খাগড়াছড়ি জেলা দিয়েই সাজেকে আসা যাওয়া
রাতারগুল হচ্ছে বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা বা জলাবন বা সোয়াম্প ফরেস্ট। এটি বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য; যা গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। পৃথিবীর মাত্র কয়েকটি জলাবনের মধ্যে রাতারগুল অন্যতম একটি।
মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে সামান্য দূরে পশুর নদীর তীরে ৩০ হেক্টর জমির ওপর বন বিভাগের আকর্ষণীয় এক পর্যটনস্থল করমজল যা সুন্দরবনে অবস্থিত। প্রতিদিন শত শত পর্যটক এখানে আসেন। একদিনে সুন্দরবন
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
আকাশে উড়ে পাহাড়, সমুদ্র দেখার সাধ কার না মনে জাগে! আজন্ম লালিত এই সাধ পূরণ করা সম্ভব প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটকদের কাছে প্যারাসেইলিংয়ের কদর অনেক। বাংলাদেশে প্যারাসেইলিং করে
শীত আসলেই ভ্রমণ পিপাসুরা খুঁজতে থাকে ভ্রমণের জায়গা। বন্ধুরা মিলে ঠিক করে সেই গন্তব্যে’র স্থানটি। আর ভাল দিনক্ষণ দেখে পাড়ি দেয় তারা। প্রতিবছর এই মৌসুমে দেশের নাম করা পর্যটন স্পটগুলো
পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
পাহাড়ের বুক চিরে আছড়ে পড়ছে প্রবহমান শুভ্র জলধারা। গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। স্রোতোধারার কলতানে নিক্বণ ধ্বনির উচ্ছ্বাস। শীতলতার পরশ, যেন সবুজ অরণ্যে প্রাণের
যান্ত্রিক শহরের কোলাহল থেকে বেরিয়ে একটু ঘুরে আসার প্রবল ইচ্ছে ঢাকায় থাকা প্রতিটি মানুষের মনেই সুপ্ত থাকে। কিন্তু ব্যস্ততার জন্য মেলে না অবসর। তাই ঈদের ছুটি তাদের জন্য নিয়ে আসে