পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো
অনেকের কাছেই গোধূলি বেলায় স্নিগ্ধতার পরশ পাওয়ার শ্রেষ্ঠ জায়গা সমুদ্র সৈকত। কারও কাছে সৈকত মানেই রোদ চশমা পরে সূর্যস্নান করা, সঙ্গে কোমল পানীয়। কেউবা পছন্দ করেন বন্ধুদের নিয়ে সৈকতে ফুটবল
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
একবার ঢাকায় বন্ধুরা মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। কালো ধোঁয়ার যান্ত্রিক জীবনের কোলাহল ছেড়ে কোথাও গিয়ে নির্মল বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে সবাই ছটফট করছিলাম। এমনিতেই আমরা ঘুরবাজ মানুষ, একটু ফুসরত পেলেই
বর্ষাকালে হাওর ও বিলে কিন্তু শুধু জলরাশিই নয়, দেখার আছে অনেক কিছুই। বিশাল জলরাশিতে নৌকার ওপর বসে পূর্ণিমার চাঁদের আলো শরীরে মাখার অভিজ্ঞতা আপনাকে দেবে অতুলনীয় অনুভূতি। সেই অনুভূতি পেতে
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
এক দিকে পাহাড় অন্য দিকে বিশাল কাপ্তাই হ্রদের জলরাশি এ যেন সৃষ্টিকর্তার এক অপূরূপ মুগ্ধতা। রাঙ্গামাটির মুগ্ধতা ছড়ানো এই দৃষ্টি নন্দন দৃশ্য চোখে পড়বে রাঙ্গামাটির আসামবস্তী কাপ্তাই সড়কে। আগত দেশী
সেনাবাহিনীর হাত ধরে ঢাকার একটু দূরে, নারায়নগাঞ্জ এর রুপগঞ্জে অবস্থিত জলসিড়ি জলসিড়ি ক্যান্টনমেন্ট এটা মূলত একটি আবাসন প্রকল্প, আর এই আবাসন প্রকল্পের ২১ নাম্বার সেক্টরে অবস্থিত জলসিড়ি সেন্ট্রাল পার্ক। ফ্যামিলি
নতুন রূপে সেজেছে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত এলাকা। আউটার রিং রোড প্রকল্পের আওতায় পতেঙ্গা সৈকতের পাঁচ কিলোমটার এলাকা জুড়ে চলছে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। এতে এলাকাটিতে বেড়েছে দর্শনার্থীর ঢল। পর্যায়ক্রমে এ সৈকতটিকে