নতুন রূপে সেজেছে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত এলাকা। আউটার রিং রোড প্রকল্পের আওতায় পতেঙ্গা সৈকতের পাঁচ কিলোমটার এলাকা জুড়ে চলছে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। এতে এলাকাটিতে বেড়েছে দর্শনার্থীর ঢল। পর্যায়ক্রমে এ সৈকতটিকে
বাতাসে শীতের হিম হিম স্পর্শ। টলটলে মুক্ত বিন্দুর মতো শিশির জমতে শুরু করেছে ঘাসের ডগায়। কুয়াশার আঁচল সরিয়ে শিশিরবিন্দু দ্যুতি ছড়াতে শুরু করেছে ভোরের নরম রোদে। প্রকৃতি বলছে আসছে শীত।
সবুজ শ্যামলের দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে রয়েছে কত কত সৌন্দর্যের প্রতীক পাহাড় পর্বত, ঝর্ণা আরও কত কিছুই। বিদেশি পর্যটকদের মন কাড়ছে বাংলাদেশের এসব জায়গায়। শুধু পাহাড় পর্বতেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে
সেনাবাহিনীর হাত ধরে ঢাকার একটু দূরে, নারায়নগাঞ্জ এর রুপগঞ্জে অবস্থিত জলসিড়ি জলসিড়ি ক্যান্টনমেন্ট এটা মূলত একটি আবাসন প্রকল্প, আর এই আবাসন প্রকল্পের ২১ নাম্বার সেক্টরে অবস্থিত জলসিড়ি সেন্ট্রাল পার্ক। ফ্যামিলি
বিলের জলে ফুটে আছে শত শত সাদা শাপলা। এ যেন জলের বুকে শাপলায় আঁকা প্রকৃতির এক নকশিকাঁথা। পাখির কলরবে মুখর থাকে বিল ও এর আশপাশের এলাকা। আশ্চর্য সুন্দর এই বিলের
এক দিকে পাহাড় অন্য দিকে বিশাল কাপ্তাই হ্রদের জলরাশি এ যেন সৃষ্টিকর্তার এক অপূরূপ মুগ্ধতা। রাঙ্গামাটির মুগ্ধতা ছড়ানো এই দৃষ্টি নন্দন দৃশ্য চোখে পড়বে রাঙ্গামাটির আসামবস্তী কাপ্তাই সড়কে। আগত দেশী
সাগরের গর্জন শুনতে চান? সমুদ্রের ধারে লোনা পানিতে পা ভিজাতে ইচ্ছে করছে? পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বা বন্ধুদের সঙ্গে অলস সময় কাটানোর জন্য অথবা নিজের কাছে একলা হতে দুই দিনের ছুটি
সেদিন আবহাওয়া ছিল চমৎকার। আমাদের এবারের ভ্রমণ স্পট মিরসরাইয়ের মহামায়া লেক। আমরা পাঁচ বন্ধু মিলে চট্টগ্রামের এ কে খান থেকে এক দিন আগে সন্ধ্যায় রওনা দিলাম মিরসরাইয়ের দিকে। বন্ধুর বাড়িতে
কক্সবাজার শুধু বাংলাদেশের নয়; পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত। যা প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ। বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত এটি। কক্সবাজারকে বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানীও বলা হয়। এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন মানের হোটেল-রিসোর্ট। তাই
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল