অন্ধকার রাতে জমকালো আলোকসজ্জা দেখে মনে হতে পারে কোনো বিয়ে বাড়ি। আদতে এটি একটি হোটেল। পর্যটক টানতে তিনতলা ভবনটিতে এত আলোকসজ্জা করা হয়েছে। আটলান্টিক রিসোর্ট নামের হোটেলটির অবস্থান বঙ্গোপসাগরের বুকে
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তম ইউনিয়নে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত একটি গ্রামের নাম বিছানাকান্দি। বাগান এবং পাহাড়ের নজরকাড়া সৌন্দর্যের মাঝে অবস্থিত প্রকৃতির এই অপরূপ লীলাভূমির উভয় প্রান্ত থেকে খাসি পাহাড় এসে যুক্ত
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পটুয়াখালীর একটি উপশহর, নৈসর্গিক দৃশ্যের অবারিত ক্ষেত্র কুয়াকাটা। রাজধানী ঢাকা থেকে যাতায়াতের সুব্যবস্থা রয়েছে। পদ্মা সেতু দিয়ে সড়কপথে ও নৌ-পথে আপনি উপভোগ করতে পারেন এই ভ্রমণানন্দ। তবে
দীর্ঘ সময় ধরে ঘরবন্দি জীবনযাপন চলছে আমাদের। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীজুড়ে সবাই কার্যত ঘরবন্দি সময় কাটাচ্ছে প্রায় তিন মাস। এই সময়ে ভ্রমণ তো দূরের কথা, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য জোগাড় করা ছাড়া
ছোট বড় অসংখ্য পাহাড়। সবুজের অরণ্যে মেঘের হাতছানি। পাহাড়ের বুক চিরে আঁকাবাকা পিচঢালা পথ, সেই পথের বাঁকে বাঁকে আদিবাসীদের বাড়ি কখনো কখনো উঁকি দিয়ে উঠছে। পাহাড়ের টিলা থেকে হাতছানি দিয়ে
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
শীত আর বর্ষা, এ দুই সময়ে হাওরে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায় বহু গুণ। যান্ত্রিকতায় মোড়ানো শহুরে জীবনকে কিছু দিনের জন্য হলেও বিদায় জানিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে হয় অজানায়। আর সেই
ভোরের আলো ফুটতেই পুরো বিলজুড়ে ফুটে ওঠে লাল শাপলা। একই সঙ্গে পাখির কিচিরমিচির শব্দে প্রকৃতি তার রূপের সঙ্গে নিজেই যেন বাদ্যযন্ত্রে সুরের ঝরনাধারা ছড়িয়ে দেয়। এই সৌন্দর্য দেখতে আপনাকে দেশের
বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বান্দরবান-থানছি সড়কে পাহাড় চূড়ায় নীলগিরি পর্যটন কেন্দ অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ২০০ ফুট উচ্চতায় এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবস্থিত। এই
পাহাড়কন্যা বান্দরবান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি পর্যটন নগরী বান্দরবান দেশের সব জেলার ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে সুপরিচিত নাম। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ ছুটে যান। নীলগিরি, স্বর্ণমন্দির, মেঘলা,