বাংলাদেশের সবথেকে বড় পর্যটন শহর কক্সবাজার। এখানকার নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে প্রতিবছর কক্সবাজার ভ্রমণ করেন লাখো পর্যটক। কক্সবাজারের মূল আকর্ষণ প্রায় ১৫৫ কিলোমিটার জুড়ে বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত। আজকের
দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানসমূহ। বছরজুড়েই সেসব স্থানে থাকে ভ্রমণপিপাসুদের আনাগোনা। তবে দেশের বেশ কিছু স্থান আছে যেখানে শীতেই প্রকৃতি সবচেয়ে সুন্দরভাবে পর্যটকের কাছে ধরা দেয়।
বাংলাদেশের দ্বীপগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দ্বীপ হচ্ছে মনপুরা দ্বীপ। অন্য দ্বীপদেশগুলোর মতো জাঁকজমক না হলেও প্রাকৃতিক শোভা থেকে মোটেই বঞ্চিত হয়নি এই দ্বীপটি। ২০০৯ সালে ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পর্যটনকেন্দ্র। ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সমুদ্রসৈকত বিশ্বের সব থেকে বড় সমুদ্রসৈকত হিসেবে সারা বিশ্বের পরিচিত। বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশি আর শোঁ শোঁ গর্জনের মনোমুগ্ধকর সমুদ্রসৈকতে দেখা যায়
ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।
এ যেন একখণ্ড ‘সুইজারল্যান্ড’। গাছপালা, অতিথি পাখি, কৃত্রিম লেক,সবুজ ঘাসের বিছানা,আর তার সামনেই বসে দেখা যাচ্ছে অপার সৌন্দর্যের নোনাজলের বঙ্গোপসাগর। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতে হলে আপনাকে ছুটে যেতে হবে
সাগরের গর্জন শুনতে চান? সমুদ্রের ধারে লোনা পানিতে পা ভিজাতে ইচ্ছে করছে? পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বা বন্ধুদের সঙ্গে অলস সময় কাটানোর জন্য অথবা নিজের কাছে একলা হতে দুই দিনের ছুটি
উত্তর চট্টগ্রামের অন্যতম পর্যটন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে আকিলপুর সমুদ্রসৈকত। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ছুটে যাচ্ছে ভ্রমণপিপাসু লোকজন। একবার যাওয়ার পর বারবার যেতে ইচ্ছে করবে অপরূপ এই সাগরপাড়ে। অনেকে পরিবারের
শহরের ধুলোবালি মাখা সড়ক পেরিয়ে ইট-পাথরের দেওয়াল ঠেলে যখন উত্তরা দিয়াবাড়ির সেই সোনালি বাগানে পৌঁছাই; তখন মনে হয় যেন এক অন্য জগতে এসে পড়েছি। চারপাশ জুড়ে হলুদের সমারোহ। মাথার ওপরে