সাগরের মাঝে কোনো দ্বীপ ভ্রমণ করা শরীর ও মন দুটোর জন্যই ভালো। কাটানো যায় কিছু সুন্দর মুহূর্তও। দ্বীপের সৈকতে এসে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের শব্দ যেকোনো মনের অস্থিরতাকে শান্ত করতে সক্ষম।
ঈদ মানে আনন্দ আর ঘোরাফেরা। বন্ধু পরিজন কিংবা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বেড়াতে গেলে সেই আনন্দ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। রাজধানীর বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে খুব সহজেই ঘুরে আসতে পারেন ঈদের ছুটিতে। ঈদের এই
দিগন্তজোড়া সবুজ ক্ষেত, চারপাশে পাহাড় আর শুভ্র মেঘ স্থানটিতে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। সেখানে শুধু পাহাড় আর সবুজ প্রকৃতিই নয়, আরও দেখবেন ঝরনা, শুভ্র মেঘ, গোধূলির অস্তমিত লাল সূর্যের আভা।
বাংলাদেশ যে কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র আছে তার মধ্যে নিঝুম দ্বীপ অন্যতম। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিল ভাওলারচর। ২০০১ সালে সরকার পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করে এরপর থেকে দেশে ও দেশের
যাত্রা, সিনেমা বা নাটক প্রদর্শন নয়। বগুড়ায় বিশ টাকার টিকেটে দর্শনার্থীরা উপভোগ করছে দৃষ্টিনন্দন সূর্যমুখীর বাগান। প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা সব বয়সের নারী-পুরুষ পরিদর্শন করছেন এই বাগান। দর্শনার্থীদের পদচারণায়
এখানে শ্বাসমূলের কাঁটায় বাঁধা জলসুরের গান, জোয়ার-ভাটা আর ঢেউয়ের খেলা। মধ্যরাতে নিস্তব্ধতা ভেদ করে দূরে শোনা যায় হরিণের ডাক। আর কখনো কখনো বাঘের গর্জনে রক্ত হিম হয়ে যায়! এতক্ষণে নিশ্চয়
পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
বাংলাদেশের দ্বীপগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দ্বীপ হচ্ছে মনপুরা দ্বীপ। অন্য দ্বীপদেশগুলোর মতো জাঁকজমক না হলেও প্রাকৃতিক শোভা থেকে মোটেই বঞ্চিত হয়নি এই দ্বীপটি। ২০০৯ সালে ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর
আকাশে উড়ে পাহাড়, সমুদ্র দেখার ইচ্ছে সবার মনেই কমবেশি আছে! ঠিক পাখির মতো উড়ে বেড়ানো সম্ভব প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে। বর্তমানে মানব এ ঘুড়ির জনপ্রিয়তা বেড়েছে। রংধনুর মতো সাতরঙে রঙিন এ ঘুড়িতে