বান্দরবান জেলার বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত ঘেঁষে ছড়িয়ে আছে থানচি উপজেলা। এখানে আছে ছোট-বড় অসংখ্য ঝিরি-ঝরনা। পর্যটকদের জন্য আছে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা অনেক পর্যটনকেন্দ্র। একসঙ্গে এত বিখ্যাত পর্যটন গন্তব্য সম্ভবত পার্বত্য অঞ্চলে
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক মিরসরাইয়ের মহামায়া লেক। এখানে রয়েছে পাহাড়, লেক, ঝর্ণা, সুড়ঙ্গপথ। আছে গাছগাছালি ঘেরা চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশ। লেকের নীলাভ জলে কায়াকিং করে মুগ্ধ হচ্ছেন আসা পর্যটকরা। প্রকৃতিতে
দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ। মাঝখানে নীল রঙের জল। একপাশে মেঘালয়ের পাহাড়, তার চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পাথর। প্রকৃতির এক অপূর্ব নিদর্শন। দেশের মধ্যেই যেন টুকরো কাশ্মীর। স্বর্গীয় সৌন্দর্য আর মনোরোম
লেখাপড়া ও কর্মব্যস্ততা প্রত্যেকের জীবনকেই একঘেয়ে করে তোলে। শরীর ও মন যেন আর চলতে চায় না। তাই দুটোকেই সুস্থ রাখার জন্য চাই বিনোদন। বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যেতে
ওপরে নীল আকাশ। নিচে স্বচ্ছ জলরাশি। এর মধ্যেই দাঁড়িয়ে আছে হিজল-করচসহ নানা জলজ গাছ। কখনো আকাশের কালো মেঘ যেন হাওরের পানির সঙ্গে মিশে একাকার হয়। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট বলতেই চোখে
কক্সবাজার গিয়ে সোনাদিয়া দ্বীপে ঢুঁ মেরে আসতে পারেন। কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার প্রায় ৯ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের অপরূপ এক দ্বীপ হলো সোনাদিয়া। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে
বাতাসে শীতের হিম হিম স্পর্শ। টলটলে মুক্ত বিন্দুর মতো শিশির জমতে শুরু করেছে ঘাসের ডগায়। কুয়াশার আঁচল সরিয়ে শিশিরবিন্দু দ্যুতি ছড়াতে শুরু করেছে ভোরের নরম রোদে। প্রকৃতি বলছে আসছে শীত।
মন ভালো রাখতে হলে প্রকৃতির বিকল্প নেই। জীবনকে উপভোগ করতে অনেকেই ভ্রমণপিপাসু হয়ে থাকেন। আমাদের দেশের সব থেকে বড় ফুলের বাগান যশোরের গদখালীতে ভ্রমণ করলে মনে হবে, সৃষ্টিকর্তা মনে হয়
বলতে দ্বিধা নেই, জন্মভূমি না-ঘুরে বিদেশে ঘুরে বেড়ানো মোটেই ঠিক হয়নি। সেই যে লোকে বলে- ‘পরের বাড়ির পিঠা গালে লাগে মিঠা’ বা ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা