সাগরের বুক চিরে সকালেই দিনের তেজি সূর্যটা আলো ছড়াতে শুরু করে। আবার সন্ধ্যায় সাগরের পানিতে নিভে যায়। দিনের আলোয় কখনও লাল, কখনও সোনালি রঙ সাগরের জলে ভর করে। নীল আকাশের
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
আন্দু নদী এক সময় সিলেটের সুরমা নদীর শাখা ছিল। উৎস কানাইঘাট উপজেলার জয়পুরে। সেখান থেকে ছুটে হাওরে মিশেছে। উৎস মুখ ভরাট হয়ে যাওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে রূপ নেয় এক সময়ের খরস্রোতা
শীত আর বর্ষা, এ দুই সময়ে হাওরে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায় বহু গুণ। যান্ত্রিকতায় মোড়ানো শহুরে জীবনকে কিছু দিনের জন্য হলেও বিদায় জানিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে হয় অজানায়। আর সেই
বর্ষায় ভ্রমণের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা সুনামগঞ্জ। চারদিকে থৈ থৈ পানি, করচগাছ, হাওর, লেক, ঐতিহাসিক জায়গা—সবই আছে এখানে। টাঙ্গুয়া হাওর ‘নয় কুড়ি কান্দা ছয় কুড়ি বিল’ হিসেবে পরিচিত জীববৈচিত্রে ভরপুর
গ্রামের নাম সাদুল্লাপুর, যার পরিচয় গোলাপগ্রাম।পুরো গ্রামই যেন গোলাপের বাগান। গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে গোলাপের সৌরভ। গ্রামের উঁচু-নিচু রাস্তার দুধার লাল রঙের চাদরে ঢাকা। লাল, হলুদ ও সাদা রঙের গোলাপের সৌন্দর্য
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
বছরে একবার হলেও পর্যটন নগরী কক্সবাজার যান না এমন ভ্রমণপিপাসু কম আছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখানে প্রতিনিয়ত ছুটে যাচ্ছেন পর্যটকেরা। সমুদ্রের ডেউয়ের গর্জনের সঙ্গে বাড়তি আনন্দ যোগ হয়েছে ট্রেন
গ্রাম শব্দটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামেন ভেসে উঠে দীগন্তজোড়া সবুজ ধানক্ষেত, মেঠো পথ, বাঁধানো পুকুর ঘাট আর বাতাসে সোঁদা মাটির গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের সব গ্রামই তেমন নয়। এমন কিছু