ফুলের প্রতি মানুষের আকর্ষণ ও ভালোবাসা চিরন্তন। তাই আপনি চাইলে ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশের মধ্যে এক টুকরো ফুলের রাজ্য গদখালী থেকে। সকালে ফুলের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখতে পারেন। যশোর জেলার
কক্সবাজার গিয়ে সোনাদিয়া দ্বীপে ঢুঁ মেরে আসতে পারেন। কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার প্রায় ৯ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের অপরূপ এক দ্বীপ হলো সোনাদিয়া। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে
ঘুরে এলাম মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ। উপজেলার খাসিয়া পল্লী, নাম কালেনিপুন্জী। রাস্তা পেরিয়ে নিভৃত জঙ্গলে এই খাসিয়া পল্লী, যেখানে পঁচানব্বইটি খাসিয়া পরিবারের বসবাস । আমাদের ঢাকার অনেক এলাকার মত সদর দরজা রয়েছে
এক দিকে পাহাড় অন্য দিকে বিশাল কাপ্তাই হ্রদের জলরাশি এ যেন সৃষ্টিকর্তার এক অপূরূপ মুগ্ধতা। রাঙ্গামাটির মুগ্ধতা ছড়ানো এই দৃষ্টি নন্দন দৃশ্য চোখে পড়বে রাঙ্গামাটির আসামবস্তী কাপ্তাই সড়কে। আগত দেশী
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা
টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়েছে ম্যানগ্রোভ ঘূর্ণিঝড় রিমালের ধ্বংসলীলা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে সুন্দরবন। কয়েক সপ্তাহে টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়েছে ম্যানগ্রোভ (শ্বাসমূলীয়) বনভূমি। লোনাপানি সেচে ফেলা পুকুরগুলোতে ৩-৪ ফুট বৃষ্টির পানি
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বিস্তৃত নীল জলরাশি। পানিতে দাঁড়ানো কড়–ই-করছের সারি। স্বচ্ছ জলে হাজারো বিচিত্র মাছের ছুটে বেড়ানো। পাখির কলকাকলি। শ্যামল লতাগুল্ম কিংবা গাছপালা। দিগন্ত ঘেঁষা সবুজ পাহাড়শ্রেণি। নদী। সূর্যাস্তের অপূর্ব রূপ। প্রকৃতির নিসর্গরূপের
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়