আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
বিস্তৃত নীল জলরাশি। পানিতে দাঁড়ানো কড়–ই-করছের সারি। স্বচ্ছ জলে হাজারো বিচিত্র মাছের ছুটে বেড়ানো। পাখির কলকাকলি। শ্যামল লতাগুল্ম কিংবা গাছপালা। দিগন্ত ঘেঁষা সবুজ পাহাড়শ্রেণি। নদী। সূর্যাস্তের অপূর্ব রূপ। প্রকৃতির নিসর্গরূপের
মেঘনা আর বঙ্গোপসাগরের মিলনস্থলে ঢেউয়ের তোড়ে পলী জমে জেগে উঠেছে প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ বালির সৈকত। এর পাশেই মাথা উঁচু করে থাকা সারি সারি কেওড়া গাছের সবুজের সমারোহের আর ম্যানগ্রোভ
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
নিঝুম ঝকঝকে দুপুর। তটিনীর কূলে ডেকে যায় একলা ডাহুক। এমন নিস্তব্ধ দুপুরে শুধু নৌকার বৈঠা শব্দ করছে ছলাৎ ছল ছলাৎ ছল। এমনই এক ঘোর মাখা সময়েই ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম বাংলার অ্যামাজন
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
এক দিকে পাহাড় অন্যদিকে বিশাল কাপ্তাই হ্রদের জলরাশি- এ যেন সৃষ্টিকর্তার এক অপরূপ মুগ্ধতা। রাঙ্গামাটির মুগ্ধতা ছড়ানো এই দৃষ্টি নন্দন দৃশ্য চোখে পড়বে রাঙ্গামাটির আসামবস্তি-কাপ্তাই সড়কে। আগত দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে
কর্মব্যস্ততা আর যাপিত জীবনের ধকলে হাঁপিয়ে ওঠা কিংবা একঘেয়েমিতে আটকে যাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। এসব থেকে মুক্তি পেতে কার না মন চায়? দীর্ঘদিন ধরে আমরা পরিকল্পনা করছি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে যাবো।
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো: ১ ফয়েজ লেক, শহর ২ পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত ৩ চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা ৪ হযরত বায়েজিদ বোস্তামী (রঃ) মাজার ৫ হযরত শাহ আমানত (রঃ)