এ যেন সবুজের বিছানা। সবুজের চাদরে মোড়ানো সমুদ্রের বিশাল চর আর মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশ। রূপ বৈচিত্র্য ঘেরা এই স্থানের নাম বাড়বকুণ্ড সমুদ্রসৈকত। চট্টগ্রামে যে কয়েকটি সমুদ্রসৈকত আছে এর মধ্যে সবচেয়ে
ঢাকার অদূরে অবস্থিত বিভাগীয় শহর ময়মনসিংহ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অন্যতম পীঠস্থান। ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত এই প্রাচীন শহরটি ইতিহাস ও দর্শনীয় স্থানে যেমন সমৃদ্ধ তেমনি রয়েছে এর ঐতিহ্যবাহী অনেক খাবার।
শীতকাল মানেই ভ্রমণের মৌসুম। যে সময়ে নেই ভয়াবহ গরমে ক্লান্ত হবার ভয়, নেই বৃষ্টিতে কর্দমাক্ত সড়কের ঝামেলা। ক্রমাগত উষ্ণ হতে থাকা বাংলাদেশ, শীতকালে তার চিরাচরিত নয়নাভিরাম সৌন্দর্য ফিরে পায়। সেই
হলুদ সরিষায় হাসছে চলনবিল। দিগন্ত বিস্তৃত হলুদের সমারোহে মৌমাছি আর হাজারো পাখির কলতান। প্রকৃতির রঙিন সাজে চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যের হাতছানিতে দূর দূরান্ত থেকে আসছেন দর্শনার্থীরা। সরেজমিনে চলনবিল ঘুরে দেখা যায়,
কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে কিছুক্ষণ সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। আর তা যদি হয় কোনো লেকের মাঝখানে তাহলে তো কথাই নেই। এমনই এক নতুন পর্যটন গন্তব্য কাপ্তাইয়ের গরবা গুদি।
বর্ষাকালে টাঙ্গুয়ার হাওর এক বিশাল সমুদ্রের মতো রূপ ধারণ করে। চারদিকে শুধু জল আর জল। তখন হাওরের পানিতে আকাশের ছায়া মিলে এক মোহনীয় দৃশ্য তৈরি হয়। নৌকায় চড়ে হাওরের মধ্যে
মুক্তাদানার মতো বালু চিকচিক করছে। এরই মাঝে বিশাল বিশাল এক একটা ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে তীরে। এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে শত শত দেশি-বিদেশি পর্যটক ভিড় করছেন সুন্দরবনের ডিমের চরে।
ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে
পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয় সূর্য। আবার সেই পাহাড়েই সন্ধ্যায় নিভে যায় তার আলো। কখনো সোনালি কিংবা নীল আকাশ আর নিচে সবুজের সমারোহ। পূর্ণিমায় আলো রাঙিয়ে তোলে রাতের আঁধার। আবার
কাঞ্চনজঙ্ঘার অভূতপূর্ব সৌন্দর্য সবাইকে বিস্মিত করে। শীতে যেন এই পর্বতের সৌন্দর্য দ্বিগুন বেড়ে যায়। তাই পর্যটকদের আনাগোনাও বাড়ে হিমালয়ে। তবে এই মুহূর্তে যারা ভারত ভ্রমণ করতে পারছেন না তারা জানলে