1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
দক্ষ কর্মীদের কাছে টানতে ইউরোপীয় কমিশনের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্লাইট বদলের অপেক্ষাকে উপভোগ্য করে তুলুন চ্যাটজিপিটির পরামর্শে ফ্রান্সে স্থায়ী বসবাস মার্কিন নারীর দিচ্ছে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ, আবেদন করবেন যেভাবে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে ‘আন্তর্জাতিক’ ঘোষণা স্থগিত কোনরকম পোশাক পরেন না এই গ্রামের বাসিন্দারা বস্টনে ভ্রাম্যমাণ পাসপোর্ট সেবাকে ঘিরে তীব্র বিতর্ক ও ক্ষোভ এবারও যুক্তরাষ্ট্রের ডিভি লটারির সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকছে বাংলাদেশ এক প্রশ্নেই ভিসা বাতিল শিক্ষার্থীর, এফ-১ ভিসা নিয়ে নতুন বিতর্ক ফিনল্যান্ড – যেখানে পড়াশোনা মানে শুধু ডিগ্রি নয়, এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা নাছোড়বান্দা এক অভিবাসীর পাল্লায় পড়েছে যুক্তরাজ্য

দক্ষ কর্মীদের কাছে টানতে ইউরোপীয় কমিশনের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম

  • আপডেট সময় রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে চলমান শ্রম ঘাটতি দূর করতে বিভিন্ন দেশের দক্ষ ও প্রতিভাবানদের কাছে টানতে চায় ইউরোপীয় কমিশন৷ এজন্য নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ৷ এই উদ্যোগের সুফল নেয়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি নাগরকিদেরও৷

এই উদ্যোগগুলোর মধ্যে একটি হলো: ইইউ ট্যালেন্ট পুল৷ এর মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাকরিদাতা ও তৃতীয় দেশের চাকরিপ্রার্থীদের প্রত্যাশার মেলবন্ধন ঘটাতে চান তারা৷ ১৫ নভেম্বর ইউরোপীয় কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই বলা হয়েছে৷

এতে বলা হয়েছে, এটি হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রথম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম৷ এর মাধ্যমে জোটভুক্ত দেশগুলোর বাইরে থাকা চাকরিপ্রত্যাশীদের বৃত্তান্ত এবং জোটের নিয়োগকর্তাদের চাকরির শূন্যপদ একে অপরের কাছে তুলে ধরবে৷

ইউরোপীয় কমিশনের স্বরাষ্ট্র ও অভিবাসন বিষয়ক কমিশনার ইলভা ইয়োহানসন বলেন, ‘‘আইনি পথে অভিবাসনের সুযোগ তৈরি করা হলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিন্ন অভিবাসন ও আশ্রয় নীতিমালার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ৷ ফলে এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে অ-ইউরোপীয় দেশের নাগরিকদের চাকরি খোঁজার যেমন সুযোগ তৈরি হলো, ঠিক তেমনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাকরিদাতারাও দক্ষ কর্মীদের নিয়োগ দিয়ে শ্রম ঘাটতি দূর করতে পারবেন৷’’

তিনি আরো বলেন, এই পুল ইইউকে দক্ষ ও প্রতিভাবানদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করতে আমাদের প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে৷

চাকরিপ্রত্যাশীদের খুলতে হবে প্রোফাইল

ইউরোপীয় কমিশন জানিয়েছে, তৃতীয় দেশের চাকরিপ্রার্থীরা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে একটি প্রোফাইল তৈরি করতে পারবেন৷ সেই প্রোফাইলের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা, যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতা এবং ভাষায় পারদর্শীতাসহ অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে জানবেন ইউরোপীয় চাকরিদাতারা৷ একইসঙ্গে, সেই প্ল্যাটফর্মে নিজেদের শূন্যপদের বিজ্ঞাপন দেবেন ইউরোপীয় নিয়োগকর্তারা৷

একবার ইইউ ট্যালেন্ট পুলের মাধ্যমে তৃতীয় দেশের কেউ নিয়োগ পেলে, তিনি ইউরোপের স্থানীয় কর্মীদের মতোই অধিকার ও বাধ্যবাধকতার অধীনে থাকবেন৷

যেসব খাতে কর্মী সংকট রয়েছে সেসব বিষয়গুলোর উপর ফোকাস করবে অনলাইন প্ল্যাটফর্মটি৷

ইউরোপীয় ইউনিয়নের অনেক দেশে বিভিন্ন খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে৷ ২০২২ সালে পুরো ব্লক জুড়ে চাকরির শূন্যপদের হার বেড়ে ২.৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে৷ এই হার এক দশক আগের অর্থাৎ ২০১২ সালের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি৷

২০৩০ সালের মধ্যে লাখো শূন্যপদ

জনসংখ্যাগত পরিবর্তন, বয়স্ক ও অবসরে যাওয়া মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া, জন্মহার কম থাকায় ইউরোপের শ্রমবাজারের চ্যালেঞ্জ আগামীতে আরো বেড়ে যাবে বলে উদ্বেগ রয়েছে ইইউ কমিশনের৷

পরিসংখ্যান বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ইউরোপে কর্মজীবী মানুষের সংখ্যা কমে হবে ২৫ কোটি ৮০ লাখ৷ ২০২২ সালে এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ কোটি ৫০ লাখে৷

গ্রিন ট্রানজিশনকে প্রত্যাশিত ধরে কমিশন জানিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ লাখ থেকে ১২ লাখ ৫০ হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে৷ ডিজিটাল ট্রানজিশনের অংশ হিসেবে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক দুই কোটি জনবলের মধ্যে এক কোটি ১০ লাখ মানুষের ঘাটতি রয়েছে৷ ২০৩০ সালের মধ্যে এই শূন্যপদগুলো পূরণের কথা ভাবা হচ্ছে৷ অন্তত ৪২টি খাতে ইউরোপজুড়ে দক্ষ জনশক্তির অভাব রয়েছে৷

আর সেই ঘাটতি পূরণের অংশ হিসেবেই ইউরোপীয় কমিশন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷

(ফাইল ছবি) চাকরির আবেদন করতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে খুলতে হবে একটি প্রোফাইল৷ ছবি: জুলিয়া দ্যুমো
(ফাইল ছবি) চাকরির আবেদন করতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে খুলতে হবে একটি প্রোফাইল৷ ছবি: জুলিয়া দ্যুমো

তৃতীয় দেশের অংশীদারত্ব

ব্রাসেলস তৃতীয় দেশের অংশীদারদের সঙ্গে শ্রম অভিবাসন সহযোগিতা চুক্তি নিয়ে একটি ধারাবাহিক আলোচনা করতে চায়৷ এটি শুধু দক্ষ জনশক্তিকে ইউরোপমুখী করবে তা নয়, বরং তৃতীয় দেশগুলোতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে সহযোগিতায় আর্থিক সহায়তাও দেবে৷

ইইউ ট্যালেন্ট পুল প্ল্যাটফর্মটিতে লগ ইন করলে, প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে নিয়োগ এবং অভিবাসন পদ্ধতির তথ্যও পাওয়া যাবে৷ কমিশন বলেছে, ‘‘ন্যায্যতা এবং কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে’’ শক্তিশালী সুরক্ষা ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে৷

তৃতীয় দেশের সঙ্গে ইইউ-এর ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ চুক্তির অধীনে প্রশিক্ষণ নেয়া জনশক্তি তাদের কোর্স শেষ করার পরে একটি ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ পাস পাবেন৷ এর মধ্য দিয়ে ওই ব্যক্তি নিজের সম্পর্কে তথ্যাদি নিয়োগকর্তাদের কাছে তুলে ধরতে পারবেন এবং তার যোগ্যতাকেও স্বীকৃতি দেয়া হবে৷ এমন পদ্ধতি ইইউতে কর্মসংস্থানের পথকে সহজ করবে৷

ইউরোপীয় কমিশন বর্তমানে পাঁচটি অংশীদার দেশের সঙ্গে কাজ করছে৷ এর মধ্যে রয়েছে: মিশর, মরক্কো, টিউনিশিয়া, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান৷

(ফাইল ছবি) গ্রিসে বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি পৌশাক কারখানায় কাজ করছেন এক বাংলাদেশি অভিবাসী৷ ছবি: আরাফাতুল ইসলাম
(ফাইল ছবি) গ্রিসে বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি পৌশাক কারখানায় কাজ করছেন এক বাংলাদেশি অভিবাসী৷ ছবি: আরাফাতুল ইসলাম

যোগ্যতার স্বীকৃতি সহজ করা

এখন, বিশেষ করে জার্মানির মতো দেশে দক্ষ অভিবাসীরা নিয়োগ পেলেও, তাদের যোগ্যতার সম্পূর্ণ স্বীকৃতি বা সমমানের জন্য কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হয়৷

ফিলিপাইনসের মতো দেশ থেকে নার্স হিসেবে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তাদের কাজের পূর্ণ স্বীকৃতি পেতে কয়েক মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে, কারো কারো ক্ষেত্রে সেই অপেক্ষার সময়টা আরো দীর্ঘ ছিল৷ ওই সময় তাদের অনেককে নার্সের সহকারী হিসেবে কম বেতনে কাজ করতে হয়েছে৷

জার্মান রাষ্ট্রীয় টিভির প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে বিষয়টি৷ কারণ অনেকে নিজ দেশের চাকরি ছেড়েও জার্মানি এসেছেন৷ কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে তাদের অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে৷

ইউরোপীয় ইউনিয়ন স্বীকার করেছে যে, ‘‘ইইউ-এর বাইরে অর্জিত যোগ্যতার স্বীকৃতি দক্ষ কর্মী খোঁজার কাজকে যেমন সহজ করে, তেমনি তৃতীয় দেশ থেকে ইউরোপের চাকরির বাজারে আবেদন প্রক্রিয়া ও ইউরোপীয় সমাজে একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রেও সহায়ক হয়৷’’

(ফাইল ছবি) ফিলিপাইনস থেকে জার্মানিতে আসা অনেক নার্সকে যোগ্যতার স্বীকৃতি আদায়ে অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে দীর্ঘদিন৷ ছবি: পিকচার অ্যালায়েন্স/ডিপিএ/কে. নিটফেল্ড
(ফাইল ছবি) ফিলিপাইনস থেকে জার্মানিতে আসা অনেক নার্সকে যোগ্যতার স্বীকৃতি আদায়ে অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে দীর্ঘদিন৷ ছবি: পিকচার অ্যালায়েন্স/ডিপিএ/কে. নিটফেল্ড

ফলে কমিশন স্বীকৃতির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে এবং পুরো ব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণ করতে চায়৷

শিক্ষা ও প্রশিক্ষণে গতিশীলতা

শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের গতিশীলতা বাড়ানোর ওপর নজর দিচ্ছে ইউরোপীয় কমিশন৷ ২০৩০ সালের মধ্যে জোটভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে অন্তত ২৫ শতাংশ গ্র্যাজুয়েট ও কারিগরি শিক্ষায় অন্তত ১৫ শতাংশ দক্ষ জনশক্তি তৈরির পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে৷ আর এই গতিশীলতার মধ্যে দিয়ে তারা মনে করছে, ইউরোপকে তৃতীয় দেশের দক্ষ জনশক্তির জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যস্থলে পরিণত করা সম্ভব৷

আন্তর্জাতিক বাজার থেকে প্রত্যাশিত জনশক্তিকে বাছাই করার প্রক্রিয়াটিকে জটিল বলেই মনে করছে ইউরোপীয় কমিশন৷ কারণ, অনেক চাকরিপ্রার্থীর নিজ দেশ থেকে অর্জিত দক্ষতাকে ঠিক মতো বুঝতে পারা ইউরোপীয় চাকরিদাতাদের জন্য কঠিন হতে পারে৷ আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন থাকতে পারে৷ ফলে, এই প্রক্রিয়ায় এটি একটি জটিলতা তৈরি করতে পারে৷

আবেদন করতে পারবেন তৃতীয় দেশে বসবাসরতরা

দক্ষতা এবং যোগ্যতার স্বীকৃতির চ্যালেঞ্জগুলো আইনি অভিবাসনের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে৷

২০২২ সালে দেয়া ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন’ ভাষণেও ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডেয়ার লিয়েন এসব নতুন উদ্যোগ নিয়ে কথা বলেছেন৷ তিনি বলেছিলেন, ইউরোপকে দক্ষ কর্মীদের জন্য আরও আকর্ষণীয় হতে হবে৷

(ফাইল ছবি) অনিয়মিত অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে অনেক ইউরোপীয় দেশ টিউনিশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করতে চায়৷ যার মধ্য দিয়ে তারা দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে প্রশিক্ষণ দিতে ও বিনিয়োগে আগ্রহী৷ ছবিতে টিউনিশ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ইটালি ও নেদারল্যান্ডসের সরকারপ্রধানকে দেখা যাচ্ছে৷ আরো আছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা ফন ডেয়ার লেয়েন৷ ছবি: ফিলিপ্পো আটিলি/চিগি প্যালেস প্রেস অফিস/আনসা
(ফাইল ছবি) অনিয়মিত অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে অনেক ইউরোপীয় দেশ টিউনিশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করতে চায়৷ যার মধ্য দিয়ে তারা দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে প্রশিক্ষণ দিতে ও বিনিয়োগে আগ্রহী৷ ছবিতে টিউনিশ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ইটালি ও নেদারল্যান্ডসের সরকারপ্রধানকে দেখা যাচ্ছে৷ আরো আছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা ফন ডেয়ার লেয়েন৷ ছবি: ফিলিপ্পো আটিলি/চিগি প্যালেস প্রেস অফিস/আনসা

কমিশনের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ট্যালেন্ট পুলটি শুধু ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে থাকা তৃতীয় দেশের চাকরিপ্রার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে৷ আর তৃতীয়-দেশের নাগরিক যারা ইতিমধ্যেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে রয়েছেন, তারা চাকরি খোঁজার জন্য ইইউআরইএস প্ল্যাটফর্ম বা পাবলিক এমপ্লয়মেন্ট পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবেন৷

অবশ্য কমিশন আশা করছে, তৃতীয় দেশের নাগরিকদের যোগ্যতার স্বীকৃতি প্রক্রিয়াকে গতিশীল এবং মসৃণ করতে সংস্থাটির দেয়া সুপারিশগুলো গ্রহণ করবে সব সদস্য দেশগুলো৷

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই পুল সবার জন্য উন্মুক্ত৷ এতে আরো বলা হয়েছে, ‘‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে বসবাসরত যেসব ব্যক্তিরা আন্তর্জাতিক সুরক্ষার কথা ভাবছেন, তাদের যদি প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকে তারাও এই চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন৷’’

অবশ্য ট্যালেন্ট পুলের মাধ্যমে চাকরির প্রস্তাব কোনো আশ্রয়ের অধিকার তৈরি করবে না৷

এই প্ল্যাটফর্মের প্রস্তাবটি এখন ইউরোপীয় পার্লামেন্ট এবং কাউন্সিল পর্যায়ে আলোচনা করা হবে৷ কমিশনের লক্ষ্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সুপারিশ বাস্তবায়নে সহায়তা করা এবং প্রস্তাবগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জাতীয় উদ্যোগ স্থাপনের তাদের রাজি করানো৷

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com