দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,
দীর্ঘ কাজের শেষে সবাই চায় অবসর। ছুটিতে অবসর সময় কাটানোর জন্য একেক জন পছন্দ করেন একেক পদ্ধতি। কেউ ঘরে বসে বই পড়েন, কেউ পরিবারে সময় দেন, আবার কেউ পছন্দ করেন
মালদ্বীপ, পর্যটনে এক নম্বর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে টানা চারবার। লাখ পাঁচেকের বেশি জনসংখ্যার এ দেশটিকে ২০২০, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের জন্য ‘ওয়ার্ল্ড বেস্ট টুরিস্ট ডেসটিনেশন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে ওয়ার্ল্ড
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
মিলানে পিয়ার্সারে সেচ্চির বাড়িতে তখন আতিথ্য গ্রহণ করেছি সপ্তাহের দেড়েকের জন্যে। পাস্তা-পিৎজায় মাখামাখি খাঁটি ইতালিয় জীবনশৈলীর আস্বাদ নিচ্ছি চেটেপুটে। মিলান থেকে ভেনিস খুব দূরে নয়, ট্রেনে মাত্র ঘন্টাতিনেকের পথ। প্ল্যান করে ফেললাম একদিন
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
ম্যাকাও। চিনের পশ্চিমে পার্ল ডেল্টা নদীর পাশে গড়ে উঠেছে চিনের অধীনস্থ এই শহর। এই শহরকে ‘এশিয়ার পাপের শহর’ বলা হয়। সাড়ে ছয় লক্ষ লোকের বাস এই শহরে। এখনাকার মাথাপিছু গড়
কমবেশি আমরা সবাই এই পান্ডামিকের বন্দি জীবনের ভুক্তভুগি। ছোটোবড়ো সবাই যেন একই ঘরের মধ্যে থেকে, একই বাতাস গ্রহণ করে, একই মানুষ দেখে হাফিয়ে উঠেছি। একসময়ের “Home sweet home” যেন এখন “Home bitter home” এ
হালে ইকোনমিক রেপুটেশন একটু পড়তির দিকে হলেও বৈচিত্রের দিক থেকে গ্রিসকে ১০০য় ২০০ নম্বর দেওয়া যেতেই পারে। চার সহস্রাব্দেরও বেশি ঐতিহাসিক ঐতিহ্য, উপকথা জড়িয়ে আছে গ্রিসের সঙ্গে। আর প্রকৃতি যেন বহু