বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড। এই দেশে বিনা খরচে ভ্রমণের সুযোগ এলো। এজন্য আপনাকে একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হবে। প্রতিযোগিতায় জয়ী হলে ফিনল্যান্ডে বিনা খরচে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। এই অফারটি
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ দাঁড়িয়েছেন টিকিট কাটার সিরিয়ালে, লম্বা নৌকার যাত্রী হতে। শখের পর্যটক আমি সেই মুগ্ধরাতে দেখছিলাম লম্বা নৌকাগুলো। আমার তন্দ্রায় খেলে পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষের
প্রাচ্যীয় এ রোমান সম্রাট ৬১০ থেকে ৬৪১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। খ্রিস্টধর্ম এবং ইসলাম ধর্মের তৎকালীন ইতিহাসেও তার উপস্থিতি ও গুরুত্ব বিদ্যমান। ছোটবেলায় ক্লাস সিক্স থেকে টেন পর্যন্ত একটি ট্রান্সলেশন
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
বিশ্বে এখন পর্যটন কেন্দ্রের অভাব নেই। পাশাপাশি স্থানীয় মজাদার খাবারের পসরা তো থাকেই। এরমধ্যে মুসলিম ধর্মের অনুসারীদের জন্য খাবারে অনেক দিক-নির্দেশনা থাকে। যে কারণে তারা সব খাবার খেতে পারেন না।
ভ্রমণ মানুষকে এনে দেয় দারুণ ও মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা। নিজেকে ও প্রকৃতিকে জানার জন্য, একঘেয়ে জীবন থেকে নিস্তার পেতে মানুষ এখন বেরিয়ে পড়ছে প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে, অজানার উদ্দেশ্যে। রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার টানে
প্যারিস এক স্বপ্নের শহর। বিশ্বের সবচেয়ে বেশীসংখ্যক পর্যটকের গন্তব্যস্থল এই আলোকিত প্যারিস শহরে, প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি ট্যুরিস্ট আসে এই শহর ভ্রমণ করতে। দুই হাজার বছরেরও বেশি ঐতিহ্যের অধিকারী এই
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়