প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বিশাল এক দেশ রাশিয়া। অনন্য বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির অপরূপ রূপের আঁধার ও লীলাভূমি হলো উত্তর রাশিয়া। দিগন্তের এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়ে শেষ করা যায়
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
প্যারিস এক স্বপ্নের শহর। বিশ্বের সবচেয়ে বেশীসংখ্যক পর্যটকের গন্তব্যস্থল এই আলোকিত প্যারিস শহরে, প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি ট্যুরিস্ট আসে এই শহর ভ্রমণ করতে। দুই হাজার বছরেরও বেশি ঐতিহ্যের অধিকারী এই
আয়া সোফিয়া এবং সুমেলা মনেস্টেরির মতো ট্রাবজোন ওয়ালও শহরটিতে টিকে থাকা রোমান স্থাপত্যকলার আরেকটি নিদর্শন। পাথরে বানানো এ দেয়ালের মাধ্যমে ট্রাবজোন শহরকে আপার টাউন, মিডল টাউন এবং লোয়ার টাউন—এ তিন
অপূর্ব সুন্দর সমুদ্রসৈকতের জন্য মালদ্বীপে সারা বিশ্ব থেকে মানুষ বেড়াতে আসেন। এই দ্বীপ রাষ্ট্রের একেকটি দ্বীপের আছে একটি করে রিসোর্ট। মানে নিরিবিলিতে হানিমুন কাটানোর জন্য পেয়ে যাবেন একটি নির্জন দ্বীপ।
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিট দশেক। বøু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হেটে চলে যাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা ছ’ডিগ্রি
মাঘপূর্ণিমার সময় জয়সলমির যাওয়ার একটি প্রধান আকর্ষণ হলো, দেশ-বিদেশের পর্যটকরা সারা বছর ধরেই যে দিনগুলোর জন্য অন্তহীন অপেক্ষা করে থাকে, সেই বহু আকাঙ্ক্ষিত বর্ণময় মরু উৎসবে শামিল হওয়া। গত বছরে
পাহাড়ের মুগ্ধতা, সমুদ্রের বিশালতা, পুরনো শহরের মায়া আর নতুন শহরেরঝলমলে আলোয় ঘেরা চমৎকার দেশ ভিয়েতনাম। দেশটিতে পা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আপনিঠিক গুছিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না যে কী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
বাঙালিদের একদিকে যেমন দীঘা-পুরি-দার্জিলিং, তেমনই বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে প্রথম নাম আসে ব্যাংককের। আসলে, আজকাল সময়ের এতই অভাব যে, ছুটি কাটাতে গেলেও দিনক্ষণ, দূরত্ব এবং সর্বোপরি পকেটের দিকে নজর রেখেই পরিকল্পনা