জাপানের রাজধানী টোকিওকে বলা হয়ে থাকে এশিয়ার চমৎকার শহর। শুধু এশিয়া না বরং পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ এবং আধুনিক শহর বলা হয়ে থাকে এই টোকিওকে।
একই সাথে দেশের রাজধানী এবং প্রধান শহর হবার কারণে এখানে জনবসতি ও ব্যাস্ততা অনেক বেশি। যে কারনে মেগাসিটি হিসেবে টোকিও স্থান পায় সবার শীর্ষে।
টোকিও শহরের পুরোটাই আসলে অনেক মনমুগ্ধকর। এর পাশাপাশি জুকিজি মার্কেট, টোকিও ন্যাশনাল মিউজিয়াম ও মেইজি স্রাইনের মত অনেক দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনের দুর্লভ অভিজ্ঞতা পাবেন।
শুধু এশিয়াতে নয়, পশ্চিমা বিশ্বের কাছেও অত্যন্ত জনপ্রিয় শহর টোকিও, যার অন্যতম একটি কারণ হলো এখানকার ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদগুলো।
মেগাসিটি হওয়াতে টোকিওর রাস্তায় সর্বদা লোকে লোকারণ্য থাকে, তবে তা ঢাকার মতো নয় নিশ্চই। জাপানিদের বলা হয় দুনিয়ার সবচে শৃঙ্খলিত জাতি। তাই এখানে চলতে হলে আপনাকে অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। যেমন : বাসস্ট্যান্ড, লিফট, কিংবা খাবরের জন্য অবশ্যই লাইন ধরতে হবে, অন্যদের সহযোগিতা করতে হবে, কাউকে বিরক্ত করা যাবে না ইত্যাদি। এগুলা মোটামুটি আইন হিসেবে বিবেচিত হয়।
জাপানের মানুষের ভদ্রতা আর বিনয় জগৎ বিখ্যাত। টোকিও রাস্তায় চলতে গেলে অনেক মজার মজার স্ট্রিট সাইন দেখতে পাবেন। এখানকার খাবার দাবার অনেক সস্তা এবং স্বাস্থ্যসম্মত। এবং খুব সহজেই হাতের কাছেই তা পাওয়া যায়।
চুলের ব্যাপারে জাপানি ছেলে এবং মেয়েরা অনেক সৌখিন। রাস্তায় বেরলে বিভিন রকমের ও রঙের হেয়ার স্টাইল আপনাকে সেই কথাই বলবে। ঢাকা-টোকিওর বিমান ভাড়া সাধারণত ৪৫,০০০ টাকা বা তাঁর কাছাকাছি থেকে শুরু হয়, তবে সময় ও পরিস্থিতি অনুযায়ী তা ওঠানামা করে।