পাঁচ তারকা হোটেল তৈরির জন্য বেজার কাছ থেকে এক একর জমি নিয়েছে সানসেট বে নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ২০০ থেকে ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এ হোটেল গড়ে তোলা হবে। কক্সবাজারের টেকনাফে
আগে হেলিকপ্টারকে বলা হতো বিত্তশালীদের বাহন, যেন বিলাসিতার বস্তু। তবে এখন ভোগান্তিবিহীন যাত্রা আর জরুরি প্রয়োজনে হরহামেশা ব্যবহার হচ্ছে হেলিকপ্টার৷ আকাশপথের এ বাহন এখন আর বিলাসের বিষয় নয়, বাস্তব প্রয়োজনে
কক্সবাজারে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের বাড়তি আনন্দ দিচ্ছে প্যারাসেইলিং। সারা বিশ্বে জনপ্রিয় প্যারাসেইলিং বা মানব ঘুড়ি কক্সবাজার ভ্রমণে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। সৈকতের দরিয়ানগর পয়েন্টে প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে প্রায় ৪০০ ফুট উঁচু
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার জালিয়ার দ্বীপের নাফ ট্যুারিজম পার্কে সাড়ে ৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ক্যাবল কার স্থাপন করা হবে। এতে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। এই কেবল কার নেটং পাহাড়
গত বছর দেশের বিমানবন্দরগুলো দিয়ে রেকর্ড ১৭.৪ মিলিয়ন যাত্রী যাতায়াত করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২৩.৪ শতাংশ বেশি। এদের অধিকাংশই আন্তর্জাতিক যাত্রী। রেকর্ড যাত্রী যাতায়াতের সুবাদে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ঢাকার
বিষয়টি অবাক করার মতো। ভবিষ্যতে হৃদস্পন্দন আপনার পাসপোর্ট প্রতিস্থাপন করবে। বিশেষজ্ঞদের কথা অনুযায়ী, পাসপোর্ট স্ক্যান করার পরিবর্তে, ভবিষ্যতের বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের হার্টবিট স্ক্যান করবে। তার সাথে অন্যান্য বায়োমেট্রিক তথ্যও স্ক্যান করবে।
কক্সবাজার টেকনাফে নাফ নদীর মোহনায় জালিয়ার দ্বীপে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তুলবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) যার নাম হবে নাফ ট্যুরিজম পার্ক।ইতিমধ্যে এই পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তুলতে উন্নয়নকারী নিয়োগে
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম লীলাভূমি দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। প্রতিদিনই দেশি-বিদেশি শত শত পর্যটকের পদভারে মুখর থাকে ‘নারিকেল জিঞ্জিরা’ খ্যাত এই দ্বীপ। এমন নীল আকাশ আর সাগরের স্বচ্ছ ঢেউ খেলা
সময় পেলেই দেশ-বিদেশে ঘুরে বেড়ানো আমার একটি শখ। তবে যে দেশেই ঘুরতে যাই না কেন, হৃদয়জুড়ে থাকে বাংলাদেশ। তাই বাংলাদেশকে বুকে নিয়ে কয়েক দিন আগে গিয়েছিলাম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে। সুবর্ণভূমি
কক্সবাজারে পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে সরকার। মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই পর্যটন নগরীতে অন্তত ২৫টি প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। বিশেষ করে মালদ্বীপের আদলে সাজানো হচ্ছে সেন্টমার্টিনের প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্র। এর