জাপান

মাৎসুসিমা (তাসুরুগা, ফুকুই জেলা)

তাসুরুগা হচ্ছে জাপানের পূর্ব সমুদ্র উপকূলের এক ছোট্ট শহর যা কয়োটো থেকে গাড়ি চালিয়ে গেলে এক ঘণ্টার পথ। মাৎসুসীমা হচ্ছে তাসুরগা-এর এক পুরোনো এলাকা, আর এই ভিডিও গ্রীষ্মের এক নীরব দিনের পরিবেশকে নিখুঁত ভাবে ধারণ করেছে ।

ইয়োকোতা (তাকাওকা, তোয়ামা জেলা)

তাকাওকা হচ্ছে জাপানের সমুদ্র উপকূলের আরেকটি ছোট্ট শহর এবং এই এলাকায় অনেক পুরোনো ধাঁচের জাপানী গৃহ রয়েছে যেগুলো শত শত বছর ধরে তেমন একটা পরিবর্তিত হয়নি। এই ভিডিও আমাদের ইয়োকোতা এবং কানাইয়া এলাকার ভেতর দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে যায়, পথে সে সমস্ত মঠ এবং মন্দির দেখা সেগুলোর ভেতরটাও ঘুরিয়ে আনে।

এখানে বিশেষ আগ্রহের জায়গা হচ্ছে কানাইয়ার সেনবোন-কোশি এলাকা, যা এক ঐতিহ্যবাহী এলাকা যার রাস্তার চারপাশে সারিবদ্ধ ভাবে পুরোনো ধাঁচের বাড়িগুলো অবস্থান করছে।

কেনাকাটার জন্য পরিচিত সোনডা নামক রাস্তা (আমাগাসাকি, হাইয়োগো)

এই ভিডিও আমাগাসাকির সোনোড নামক রাস্তায় ঐতিহ্যবাহী জাপানী শোতোনাগাই অথবা শামিয়ানা টানানো দোকানের এলাকাসমূহে এক নজর ঘুরিয়ে আনে, যা কোবের খানিকটা পশ্চিমে অবস্থিত।

জাপানের বেশীর ভাগ নাগরিকের কাছে শোতেনগাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে শহুরে মানুষের জীবনের কেন্দ্রে থেকে তাদের সেবা করে গেছে। ক্ষুদ্র এই পারিবারিক কেনাকাটা এবং খাবারে দোকান প্রধানত সস্তা এবং সুবিধাজনক উপায়ে সরবার করে গেছে, এবং মাথার উপর টাঙানো এই সকল শামিয়ানা বৃষ্টি, শীত এবং সূর্যের উষ্ণতা থেকে ক্রেতাদের রক্ষা করে গেছে। যখন জাপানের নাগরিকদের এক অংশ বুড়িয়ে যাওয়া শুরু করেছে, তার প্রেক্ষাপটে এখন খুব কম সংখ্যক পরিবার এই পুরোনো এলাকায় বাস করে। স্থানীয় ক্রেতাদের সংখ্যা ক্রমে স্বল্প হয়ে আসা মানে শোতেনগাই এখন ক্রমশ অতীতের ছায়ায় পরিণত হতে যাচ্ছে।

নিশিকি মার্কেট (কিয়োতো)

শামিয়ানা ঢাকা বাজার, এখনো জাপানের কিছু অংশে বেশ ভালই করছে, বিশেষ করে যদি তারা পর্যটকদের জন্য খাদ্য পরিবেশন করে। এই ভিডিও কিয়োটোর নিশিকি মার্কেটে ভেতরে আমাদের ইতঃস্তত ঘুরিয়ে আনে। এখনকার সকল কিছুর উপর এক নজর চোখ বুলানো দারুন এক অভিজ্ঞতা বিশেষ করে লাল রঙের কাঁকড়া থেকে শুরু করে ফুলের কুড়ি দিয়ে ফুলের গুচ্ছ সবই এখানে বিক্রি করা হয়।

Tsukiji (Tokyo)

তুসুকিজি (টোকিও)

এই ভিডিওতে আমরা টোকিওর প্রাণকেন্দ্রের উপর এক নজর চোখ বুলাতে পারি, যা বিশ্বের সর্ববৃহ শহর। এর ভেতর দিয়ে আমরা গিনজার খানিকটা পূর্বে তুসুকিজি এলাকায় এলোমেলো ভাবে ঘুরে আসব, যেখানে সরু রাস্তাগুলো পুরোনো বাড়ির পাশ দিয়ে ছুটে গেছে, যা এর মাত্র কয়েকটি এলাকা পরেই অবস্থিত চকচকে, উজ্জ্বল শহুরে চেহারার এক দারুণ বৈপরীত্য প্রকাশ করছে।

ই ভিডিওতে আমরা টোকিওর প্রাণকেন্দ্রের উপর এক নজর চোখ বুলাতে পারি, যা বিশ্বের সর্ববৃহ শহর। এর ভেতর দিয়ে আমরা গিনজার খানিকটা পূর্বে তুসুকিজি এলাকায় এলোমেলো ভাবে ঘুরে আসব, যেখানে সরু রাস্তাগুলো পুরোনো বাড়ির পাশ দিয়ে ছুটে গেছে, যা এর মাত্র কয়েকটি এলাকা পরেই অবস্থিত চকচকে, উজ্জ্বল শহুরে চেহারার এক দারুণ বৈপরীত্য প্রকাশ করছে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

%d bloggers like this: