অপ্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সাথে না নেওয়াই ভাল। জাপান এম্বাসি কোন এক্সট্রা ডক্স নেয় না। যেমন এসেট ভ্যালুয়েশন, আগের ভিসা কপি, আগের ট্রাভেল হিস্ট্রির বর্ননা যুক্ত কোন ডকুমেন্টস যেমন আলাদা এক্সেল সিটে অনেকেই ট্রাভেল হিস্ট্রি লিখে জমা দেন অথবা আপলোড করেন।
১: এপ্লিকেশন ফর্ম। ভাল করে নির্ভুলভাবে ফিলাপ করবেন।
২: কভার লেটার।
৩: টুর প্লান।
৪: এয়ার টিকেট বুকিং কপি ( লাইভ থাকতে হবে এমন না কোন কথা নেই। ব্রুনাই এম্বাসি ছাড়া কনফার্ম টিকেট অন্য কোন এম্বাসি চায় বলে আমার জানা নাই)
৫: হোটেল বুকিং কপি।
৬: ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বাচ্চাদের বার্থ সাটিফিকেট ( যদি থাকে)
৭: টিন, ট্যাক্স সার্টিফিকেট, এবং পেমেন্ট স্লিপ ( ৩ বছরের এবং মাস্ট নোটারি করা)
৮: প্রফেশন রিলেটেড ডকুমেন্টস ( ট্রেড লাইসেন্স, জব আইডি+ এনওসি)
৯: পারসোনাল ব্যাংক স্টেটমেন্ট(৬ মাসের)+ সলভেন্সি সার্টিফিকেট অরিজিনাল কপি ( সিল সাইন সহ)
১০: ব্যাবসায়ী হলে লাস্ট ৬ মাসের কারেন্ট একাউন্ট স্টেটমেন্ট + সলভেন্সি সার্টিফিকেট। জব হোল্ডার হইলে স্যালারি একাউন্টের স্টেটমেন্ট।
১১: নোটারি করা এন আইডি কালকে একজনের ব্যাক দিছে।
১২:কারো গ্যারান্টর থাকলে, তার থেকে গ্যারান্টি লেটার। তার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এড করে দিবেন।
১৩: ৪৫ X 35 mm photo.