১. আবেদনকারীরা কানা*ডাতে কেন আসবে ? কোনো ওয়ানটাইম ইভেন্ট এর জন্য নাকি তাদের বারবার আসার কোনো কারণ আছে ?
২. আবেদনকারীর / আবেদনকারীর হোস্ট এর যথেষ্ট আর্থিক সামর্থ্য আছে কিনা ? অর্থাৎ , কানা*ডা*তে বারবার ভিসিট করার মতন সামর্থ্য আছে কিনা।
৩. আবেদনকারীর এমন কোনো শারীরিক সমস্যা আছে কিনা যা সময়ের সাথে সাথে অবনতি হতে পারে।
৪. আবেদনকারীর নিজের দেশে ফেরত যাবার মতন যথেষ্ট কারণ আছে কিনা।
৫. আবেদনকারীর কানা*ডা বা অন্য কোনো দেশের ভিসা রিফিউসাল আছে কিনা।
৬. আবেদনকারীর কানা*ডা ব্যতীত অন্য কোনো দেশে ভ্রমণ অভিজ্ঞতা আছে কিনা , থাকলে সেসব দেশে তিনি সকল প্রকার অভিবাসন নীতি অনুসরণ করেছেন কিনা।
৭. আবেদনকারীর নিজ দেশের অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক বিষয়টিও বিবেচনায় নেয়া হবে। (তার মানে পলিক্যাল এসাইলাম এর দরজা বন্ধ করার উপক্রম )
সারকথা : শ্রেণী -বর্ন -গোত্র নিয়ে কথা বলছিনা , তবে আফলাতুন বেওয়া আর মির্জা সাহেবরা ছাড়া জরিনা আর মোখলেস দের ভিসা পাবার দিন শেষ। কিন্তু এটাও ভুলে গেলে চলবেনা যে , জরিনা আর মোখলেসরা কিন্তু থাকবেই। মন খারাপের কারণ নেই, এই সুযোগে দুলাল আর বেলাল রা আবার এগিয়ে আসবে অনেকরকম স্কীম নিয়ে যেন জরিনা এবং মোখলেস রা ভিসা না পেলেও কিছুটা শান্তনা পায়। একেই বলে অর্থনীতির অবুঝ যাতাকল।
মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন : কানাডা কি তাহলে আর ভিসা দিবেনা ?
ট্রিলিয়ন ডলার উত্তর : অবশ্যই দিবে যদি আপনার সঠিক যোগ্যতা থাকে এবং যদি আবেদনটি সঠিকভাবে উপস্থাপন করেন। সাথে লাগবে এক চিমটি ভাগ্য।
গতবছরে যেভাবে পানির দরে ভিসা হয়েছে কা*না*ডা কিন্তু সেই ভুল বুঝতে পেরেছে। তাই একের পর এক কড়া পলিসি নিয়ে আসছে যাতে যোগ্য প্রার্থীরা ঠিকমতো আসতে পারে। কারণ গত বছর অনেক হাই প্রোফাইলের আবেদনকারীরাও কিন্তু ভিসা পায়নি , অপরপক্ষে নসিমন করিমন রা কিন্তু গণহারে পেয়েছে।