ইচ্ছে করলে ইমিগ্রেশনের পুরো প্রক্রিয়াটি আপনি নিজে নিজেই করতে পারেন। তারপর শুধু আপনার ভিসা এপ্লিকেশন একসেপ্ট হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কানাডায় পারমানেন্ট রেসিডেন্স এর একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে আপনিও নির্বাচিত হতে পারেন। আপনার পরিবার ও সন্তানের নিশ্চিত ভবিষ্যতের জন্য পৃথিবীর অন্যতম সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ কানাডায় নাগরিকত্ব গ্রহন করতে পারেন। ইমিগ্রেশন ভিসা পেতে বাংলাদেশের নাগরিকের জন্য কিছু রিকোয়্যারমেন্ট আছে।
যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ অনার্স /মাস্টার্স (তিন বছর মেয়াদী ডিপোøমা)।
*IELTS: ৬.০০-৭.০০ পয়েন্ট পেতে হবে। সর্বনি¤œ মান প্রতিটি মডিউল এ indvisually ৬.০০ পেতে হবে।
* চাকরির অভিজ্ঞতাঃ সর্বনি ১ বছর তবে ২-৬ বছর হলে ভাল।
* বয়সঃ ২১-৪৯ বছর (২১-২৫ সর্বোচ্চ নম্বর )।
যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তবে (স্বামী বা স্ত্রীর) IELTS থাকতে হবে। প্রতিটি মডিউলে ৯.০০ এর মধ্যে ৪.০০ থাকতে হবে।
কানাডায় স্কিলড ওয়ার্কার হিসেবে যোগদানের জন্য আপনার আবেদনপত্র কিছু সিলেকশন ফ্যাক্টর এর আওতায় দেখা হয়।
যেমনঃ
১ শিক্ষা সর্বোচ্চ ২৫ পয়েন্ট
২ IELTS+French সর্বোচ্চ ২৮ পয়েন্ট
৩ অভিজ্ঞতা সর্বোচ্চ ১৫ পয়েন্ট
৪ বয়স সর্বোচ্চ ১২ পয়েন্ট
৫ এ্যারেঞ্জড এপোয়েন্টমেন্ট সর্বোচ্চ ১০ পয়েন্ট
৬ এ্যাডাপটিবিলিটি সর্বোচ্চ ১০ পয়েন্ট
সর্বোচ্চ ১০০ পয়েন্ট, Pass Factor ৬৭% পয়েন্ট।
যদি আপনার Score Pass Mark এর সমান হয় তাহলে আপনি Skilled Worker হিসেবে বিবেচিত হবেন। বর্তমানে সব কিছু মিলিয়ে Pass Mark হচ্ছে ৬৭ পয়েন্ট। আপনি আপনার ECA করিয়ে রাখতে পারেন কারন ECA মাত্র ২০০ ডলার লাগে এবং কার্যকারী থাকে পরবর্তী ৫০ বছর পর্যন্ত। দ্রুত অর্থ‣নতিক প্রবৃদ্ধির জন্য কানাডা সরকার Pr Processing Time পরিবর্তন করেছে। যদি সব পেপার ঠিক থাকে তবে ৬-৯ মাসের মধ্যে Full Processing বা Final Visa পাওয়া সম্ভব