ঢাকায় ১০ তলা বিশিষ্ট বিলাসবহুল এক বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন যুক্তরাজ্যের সাবেক দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের। ২০১৪ সালে লন্ডনের ক্যামডেনে কাউন্সিলর থাকা অবস্থায় ঢাকায় ‘সিদ্দিকিস’ নামে ওই ভবনটি স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে
বাংলাদেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক অবস্থা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীদের নিরাপত্তাহীনতা দেখা দিয়েছে। কারণ দেশে যখন তখন, যেখানে সেখানে মিছিল, সমাবেশ ও আগুন লাগার ঘটনা ঘটছে। ছাত্র ধর্মঘট, মিছিল চলছে। বিভিন্ন
বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্টরা যুক্তরাষ্ট্রে আসার জন্য আই-২০-তে উল্লেখ করা ও ভিসায় যে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম থাকবে, তাকে সেখানেই প্রাথমিকভাবে যেতে হবে। তিনি চাইলেই কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবর্তন করতে পারবেন
অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেই অভিবাসীদের তাড়াতে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও একটি বিল পাস করা
নতুন প্রশাসন ও আমলাতন্ত্রকে ঢেলে সাজানোর অঙ্গীকার করে ক্ষমতায় বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরইমধ্যে তার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্রে। ১৫ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন
দুবাইয়ে থাকা অফশোর সম্পদ বিক্রি করে দিচ্ছেন বাংলাদেশীরা। এজন্য সেখান থেকে প্রপার্টি কেনাবেচার ওয়েবসাইটগুলোয় বিজ্ঞাপনও দেয়া হচ্ছে বলে আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) তদন্তে উঠে এসেছে। সম্প্রতি
বাংলাদেশে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) স্থাপনে আগ্রহের কথা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুবাইয়ে ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিট-২০২৫ এর সম্মেলনস্থলে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলাপকালে আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী
নতুন ৬টি দেশের প্রবাসী ভারতীয়দের অন-অ্যারাইভাল ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই দেশ ছয়টি হলো সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং কানাডা। এর আগে কেবল যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয়
সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) কর্মসংস্থান ভিসা বাতিল হওয়ার পর বিদেশিদের জন্য গ্রেস পিরিয়ড (অতিরিক্ত সময়) রয়েছে। এর মধ্যে বিদেশিরা নতুন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন অথবা দেশ ছেড়ে যেতে পারেন।
বাংলাদেশে স্টারলিংককে আনতে স্পেসএক্স, টেসলা প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিস্তৃত ভিডিও বৈঠক করেন। প্রধান উপদেষ্টার