বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৪:৩৩ অপরাহ্ন
Uncategorized

ইংল্যান্ডে কেয়ার ওয়ার্কার ভিসায় সুবর্ণ সুযোগ

  • আপডেট সময় রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২

১.
এবার ইংল্যান্ডে কেয়ার ওয়ার্কার ভিসায় আসার সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশিদের জন্য এটি একটি অভূতপূর্ব সুযোগই বলা যায় । কেন ? কারণ, আমি ছোটবেলা থেকে দেখেছি আমাদের দেশ থেকে শ্রমিকেরা প্রচুর টাকাপয়সা খরচ করে মিডিল ইস্টের দেশগুলোতে কাজ করতে যায়। এখনো সেই প্রচলন আছে এবং সম্ভবত সেই প্রচলন এখন আরো বেড়েছে। ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো আমাদের দেশ থেকে এখন অনেক অনেক মহিলা শ্রমিকেরাও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে মনোনিবেশ করছেন , বিদেশ পাড়ি জমাচ্ছেন। এবং মাঝে মাঝে এও শোনা যায় যে, তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। কেউ কেউ তো ইউটিউবে বলতেও শুনি বিদেশিদের সাথে তাদের শারীরিক সম্পর্ক ছিল চমৎকার। কি জানি ! ইউটিউবে কতজন তো সত্য মিথ্যা কত কিছুই বলেন ! তো যাদের বিদেশ যাওয়ার সৌভাগ্য হয় , যাদের ভিসা কনফার্ম হয়ে যায় তারা আবার অনেক আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধবদের ঘরে দাওয়াত পান , দাওয়াত খান।

যাবার আগে শরীর স্বাস্থ্যের দিকে খোঁজ খবর রাখেন। আত্মীয়রা মজার মজার তরিতরকারি রান্নাবান্না করে বিদেশগামী স্বজনদের আপ্যায়ন করতে ব্যতিব্যাস্ত হয়ে পড়তে দেখা যায় । রীতিমতো রসনা বিলাস আমাদের দেশের সুন্দর একটি প্রথা যদিও !

আমি যে কারণে সবসময় এই মিডল ইস্টের দেশগুলোর যাওয়ার বিষয়ে খুবই সতর্ক, সংরক্ষিত এবং উদাসীন কারণগুলোর অন্যতম হলো তাদের দেশে নূন্যতম অথবা শুন্য মানবাধিকার। এই সমস্ত দেশগুলোতে মানুষের জীবনের কোনো মূল্যায়ন নাই, মানুষের মানবিক যে অধিকারগুলো জাতিসংঘ এবং ইউরোপের দেশগুলো নিশ্চিত করেছে, সেগুলো আরব বিশ্বে দৃষ্টিগোচর হয় না । পার্টিকুলারলি শ্রমিকদের কোনো মানবাধিকার নাই বললেই চলে। মানুষের সাথে তাদের ইতরের মতো ব্যবহার। সেখানে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয় এবং উপার্জনও সেরকম নয়। তাছাড়া শ্রমিকদের নিরাপত্তা এই সমস্ত দেশগুলিতে যে যৎসামান্য তা নিরাপত্তার সহিত বলা যায়। তারপরও আমাদের দেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পুরুষ এবং মহিলা শ্রমিক মিডল ইস্টের দেশগুলোতে পাড়ি জমান। কিন্তু একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে সেই সমস্ত দেশে যদি আপনি আপনার জীবনের অধিকাংশ সময় থাকেন (২০ বছর ২৫ বছর কোনো বিষয় নয় !) এবং গাধার মতো খাটুনি খাটেন তারপরও কিন্ত কাউকে তারা সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ দেবে না। নাগরিকত্ব তো দূরের কথা। কোনো পেনশনের ব্যবস্থা আছে বলে মনে হয় না। একজন মানুষ যদি তার জীবনের একটি বড় অংশ একটি দেশে ব্যয় করে তবে তাকে সেখান থেকে বের করে দেয়াকে অমানবিক বলে আমি মনে করি। ইংল্যান্ডে তা হবে না।

২.
ইউরোপীয় দেশগুলোসহ বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে মানুষের ( সে যে শ্রেণির মানুষই হোক না কেন !) নুন্যূতম অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। সেই অধিকার গুলোর অন্যতম হলো – কাজের অধিকার , নূন্যতম বেতন যা না হলে সংসার চলবে না, সেই অধিকার , কথা বলার অধিকার , রাজনীতি করার অধিকার, চিন্তা করার অধিকার, নিজস্ব ধর্ম পালনের অধিকার এবং স্থায়ীভাবে বসবাসের অধিকার নিশ্চিত করেছে। এ কারণে যারা এখানে কাজ করতে অথবা পড়াশোনা করতে আসবেন তারা কোনো নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য অথবা কাজের অভাবে কষ্ট করবেন না, না খেয়ে মারা যাবেন না। এখানে মহিলারা কোনো ধরণের নির্যাতনের শিকার হবেন না। এখানে প্রত্যেক মানুষের রাতে দিনে নির্ভয়ে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার এবং নিরাপত্তার গ্যারান্টি দেয়া হয়েছে। এখানে যদি আপনি বৈধভাবে কাজ করেন তবে পাঁচ বৎসর পর স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ পাবেন এবং কোনো অপরাধের সাথে নিজেকে না জড়ালে এদেশের নাগরিকত্ব পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করবেন। আবার এদেশের নাগরিকত্ব পেলে আপনি আপনার দেশের , জন্মভূমির নাগরিকত্ব হারাবেন না।

৩.
বিভিন্নভাবে ইংল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। কিছুদিন আগে পর্যন্ত সেই সুযোগ ছিল না। তাহলে কি এমন ঘটনা যে কারণে ইংল্যান্ড বহিঃবিশ্বের শ্রমিকদের জন্য তাদের বর্ডার উন্মুক্ত করে দিলো ? এটি অনিবার্য্য ছিল যে ইংল্যান্ডসহ ইউরোপের দেশগুলো বাহির থেকে লোক নিয়ে আসবেই। তাদের দেশেগুলো শ্রমিকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার কোনো বিকল্প ছিল না। এখানে জনসংখ্যা দিন দিন হ্রাস পেতে শুরু করছিল দীর্ঘদিন যাবৎ । কারণগুলো সমাজবিজ্ঞানীরা যদিও তন্ন তন্ন করে দেখছিলেন। তবে এরকম মনে করার কোনো কারণ নেই যে এখানে বিপরীত লিঙ্গের মানুষেরা একে ওপরের সাথে মেলামেশা বন্ধ করে দিয়েছিলেন অথবা অথবা এখানে মহিলারা বিশ্বের যেকোনো দেশের মহিলাদের চেয়ে ভিন্ন। না সেরকম কিছু নয়। তারপরও জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে দিন দিন। জনসংখ্যা হ্রাস পাওয়ার অন্যতম কারণ ছিল এখানে মেয়েদের মধ্যে গর্ভধারণের প্রবণতা কম লক্ষ্যণীয় ছিল। কেরিয়ারের প্রতি অধিকহারে ঝুঁকেপড়া ,স্বাধীনভাবে চলাফেরা, মেয়েদের মধ্যে বহির্গামী মনোভাব অধিকহারে বৃদ্ধি পাওয়া, ব্যায়বহুল জীবন , ইত্যাদি কারণে মহিলারারা সন্তান নিতে অমনোযোগী হয়ে পড়েন। একটি সন্তান নেয়া মানে সেই সন্তানকে লালনপালন করা এবং দেখভাল করা চাট্টিখানি বিষয় নয়। একটি সন্তান নেয়া মানে জীবনে ১৫/১৬ বছরের জন্য একজন মহিলা ব্লক হয়ে যাওয়া । সুতরাং মহিলারা স্বাভাবিক ভাবেই সন্তান নিতে অনীহা পোষণ করতে শুরু করেন। ফলশ্রুতিতে তাদের জনসংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে।

সেই সমস্যা লাঘবে প্রথমে ইংল্যান্ড ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশগুলির জনগণদের তাদের দেশে অবাধে আসা এবং চলাফেরা করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়। ফলশ্রুতিতে রোমানিয়া, পোল্যান্ড , হাঙ্গেরিসহ ইউরোপের দেশগুলো থেকে প্রচুর লোক এখানে আসতে শুরু করে। কিন্তু ইংল্যান্ডের জন্য বড় সমস্যা ছিল যে এই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশগুলোর শ্রমিকরা এখানে এসে কাজ করার চেয়ে ইংল্যান্ডের বেনিফিট নেয়ার প্রতি অধিক আগ্রহী হয়ে পড়ে। তাদের ঘর ভাড়াসহ চলাফেরা করা এবং খাবারদাবারের খরচ ব্রিটিশ সরকারকেই বহন করতে হত। তাছাড়া এখানে চুরিচামারি দিনদিন বাড়তে থাকে। তাই ব্রিটিশ জনগণ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের জনগণের প্রতি ক্রমবর্ধমানে অসহিষ্ণু হয়ে পড়ে। এরপরের ঘটনা – অনেকগুলো কারণে ইংল্যান্ড ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে পড়ে । সাথে সাথে এখানে বিভিন্ন সেক্টরে শ্রমিক সংকট দেখা দেয়। লরি ড্রাইভার , ডাক্তার , নার্স , হেলথ কেয়ার ওয়ার্কার , রেসুরেন্ট কর্মচারী ইত্যাদি সেক্টরে স্টাফ সংকট পরিলক্ষিত। যার কারণে কনজারভেটিভ বরিস জনসনের সরকার যদিও ইমিগ্রান্টদের নিয়ে এসে ব্রিটেন মানুষে মানুষে টুইটুম্বুর করে ফেলতে অনাগ্রহী তারপরও তাদের বর্ডার ইমিগ্রান্টদেরদের জন্য আনকন্ডিশনালি উন্মুক্ত করে দিতে বাধ্য হয়। এই সুযোগ বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ বলবো।

৪.
কিন্তু প্রশ্ন হলো কীভাবে বাংলাদেশ থেকে আসবেন এবং কারা আসতে পারবেন ! এজন্য বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। অযথা সাগরে সাঁতার কাটার মতো কোনো পরিকল্পনা ছাড়া দৌড়াদৌড়ি করলে কাজে আসবে বলে আমি মনে করি না। অনেকগুলো এজেন্সি ইতিমধ্যে ইংল্যান্ডে কেয়ার ভিসায় পাঠানোর আশ্বাস দিচ্ছে। ওদের সম্পর্কে আমার সামান্য বক্তব্য নিচে পেশ করলাম। দেখেন এটি একটি কাজের ভিসা। সঙ্গত কারণে আপনাকে কোনো এমপ্লয়ার নিয়োগ করতে হবে। এখানে এসে যদি অবৈধ হয়ে পড়েন তবে আপনার এখানে খাওয়া থাকা, রোজগার করা অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে। আর এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সিকে যদি কোনো কিছু বিচার বিবেচনা না করে টাকা দেন তবে যে টাকা এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি আপনার কাছে দাবি করছে এবং আপনি যদি সেই পরিমাণ টাকা তাদেরকে দেন তবে কয়েকটি বিপদ সংকেত দিয়ে রাখি।
– এখানে আসতে পারবেন না। কারণ ইতিমধ্যে এই দেশের সরকার কেয়ার হোম গুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে যে এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি নিয়োগ করা যাবে না অথবা কোনো লোক এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি যদি দিয়ে থাকে তবে তাদের নিয়ে আসা যাবে না। সরকার চায় কেয়ার হোমগুলো নিজেরা ইন্টারভিউ নিয়ে লোক নিয়োগ করবে।

– যদি আপনি কোনো এজেন্সিকে টাকা দিয়ে আসেনও এবং সেই এজেন্সি এমপ্লয়ারদের সাথে যোগসাজসে আপনাকে নিয়ে এসে কাজ না দেয় এবং শুধু মাত্র নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয় তবে আপনার এখানে এসে মানবেতর জীবন যাপন করার সম্ভাবনা বেশি। কারণ এখানে লিভিং কস্ট অনেক বেশি এবং বৈধ চাকুরী না থাকলে তা অর্জন করা অনেক কঠিন হবে।
– যদি আপনি চাকুরীদাতার সাথে এগ্রিমেন্ট করে না আসেন , যেমন কত টাকা আপনার বেতন হবে , কতদিন আপনাকে বাৎসরিক ছুটি দেবে, আপনি অসুস্থ হলে কি কি সুবিধা দেবে ; এরকম এগ্রিমেন্ট না থাকলে আপনি আপনাকে গর্তের ভিতর ফেলে দেয়ার মতোই হবে।

– সর্বোপরি দালালরা আপনার কাছ থেকে প্রথম কিস্তিতে যে টাকা নিলো , সেই টাকাও আর ফিরিয়ে না দিতে পারে। এবং হয়তো প্রতিশ্রুতি মতো আপনাকে নিয়ে আসতে পারবে না।

তারপরও যদি কোনো এজেন্সি আপনাদেরকে নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দেয় , আমার পরামর্শ হবে আপনি নিজেও আপনার এমপ্লয়ারয়ের সাথে যোগাযোগ করবেন। ইমেইল করবেন, কথা বলবেন। দেখে নেবেন যে এমপ্লয়ার জেনুইন কিনা।

কারা আসবেন :
ছেলে/মেয়ে পুরুষ মহিলা (বয়স ১৮ বছরের বেশি )। এদেশে পুরুষরা এবং মহিলারা সবাই নিরাপত্তা পাবেন। তাই যদি কোনো মহিলা আসতে চান – আপনার কোনো আত্মীয় অথবা বন্ধুবান্দব এদেশে থাকা জরুরি নয়। এখানে কোনো ধরনের হয়রানির শিকার হওয়ার আশংকা নেই। হেলথ কেয়ার সেক্টরের অধিকাংশ চাকুরীর জন্য কোনো যোগ্যতা থাকতে হবে না। তবে মনে রাখবেন এখানে এসে আপনি ইংলিশ কথা বলা লোকদের সাথে কাজ করবেন। তাই তাদের কথাবার্তা কিছুটা হলেও বুঝতে হবে আপনাকে। সরকার নির্ধারিত করে দিয়েছে যে আপনার IELTS স্কোর ৪ (প্রতিটি বিষয়ে চার – স্পিকিং, লিসেনিং, রাইটিং, রিডিং ) এটি হবে IELTS (জেনারেল ) UKVI । এই একটি মাত্র যোগ্যতা আপাতত। স্কিমটি ১২ মাস পর্যন্ত খোলা আছে তাই দ্রুত এই কোর্সটি এবং স্কোর করে নেন। মিডিল ইস্টের দেশগুলোতে নূন্যতম বেতন নিশ্চিত নয়। কিন্তু এখানে এই কাজে ২০৪৮০ পাউন্ড বৎসরের বেতন গ্যারান্টি । আমি যে এমপ্লয়ারদের সাথে যোগাযোগ করেছি তারা আমাকে বলেছেন যে তারা পছন্দ করেন প্রার্থীরা নিজেরা দরখাস্ত করবেন এবং নিজেরা তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। তারা বলেছেন যে তারা আপনার জন্য বাসস্থানেরও ব্যাবস্থা করবেন।

ইউরোপের অন্যান্য দেশ নয়, কেন ইংল্যান্ড ?

আপনারা হয়তো দেখেছেন সাঁতার কেটে সাগর পাড়ি দিয়ে মানুষ এখানে চলে আসতে চায়। বিভিন্ন কারণে সাঁতার কেটে এখানে আসা যদিও নিরাপদ নয়। যেমন জার্মানি থেকে ফ্রান্স এসে তারপর সাগর পাড়ি দিতে অনেকে ডিঙি নৌকা ব্যাবহার করে এবং তা ডুবে গেলে সাঁতার কেটে এসে পৌঁছতে চায়। কিন্তু তা সহজ নয়। অনেকেই মারা যায়। আর যদি কেউ এসেও থাকে তবে বৈধ হওয়ার সুযোগ নাই বললেই চলে। এ সমস্ত রিস্ক টেকারদের নিরুৎসাহিত করতে সরকার বৈধ পথে আসার সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। মানুষ কেন ইংল্যান্ডে আসতে চায় ! তারা তো জার্মানিসহ ইউরোপে থাকতে চায় না। শুধু ইংল্যান্ডে চলে আসতে চায়। এ বিষয়ে পরে লেখবো।

কোন কোন পোস্ট :

কেয়ার এসিস্টেন্ট, কেয়ার ওয়ার্কার, কেয়ারার, হোম কেয়ার এসিস্টেন্ট হোম কেয়ার এবং সাপোর্ট ওয়ার্কার। Assistant, Care Worker, Carer, Home Care Assistant, Home Carer and Support Worker (Nursing Home). এই পোস্ট গুলোর ভেকেন্সি সার্চ করবেন।

কীভাবে চাকুরী খুঁজবেন এবং দরখাস্ত করবেন :

গুগলে এই নামগুলো লিখে কর্মখালি সার্চ করলে আপনারা কীভাবে দরখাস্ত করবেন তা বিস্তারিত পেয়ে যাবেন। মূলত একটি বায়োডাটা তৈরি করে এবং একটি সাহায্যকারী চিঠি সাথে যুক্ত করে এমপ্লয়ারদেরকে নির্ধারিত ইমেইলে পাঠিয়ে দেবেন।
আর কোথায় কোথায় এই চাকুরির কর্মখালির খোঁজ পাবেন ?
linkedin, Indeed, Reed, carehome, jobsite, homecare,totaljob, agencycentral ageuk jobcommunity, এই সমস্ত সাইটে গিয়ে এই পোস্টগুলোতে কর্মখালি খুঁজতে পারেন।

দরখাস্তের সাথে কি কি জমা দিতে হয় ?

যদি কোনো স্পন্সর আপনাকে কাজ দিয়ে দেয় তবে কি কি জিনিস জমা দেবেন ?
১. অ্যাপ্লিকেশন
২. পাসপোর্ট
৩. সার্টিফিকেট অফ স্পন্সর (এমপ্লয়ার দেবে )
৪. এমপ্লয়ারের সাথে এগ্রিমেন্ট
৫. অ্যাপ্লিকেশন ফি (২৩২ পাউন্ড ৩ বৎসরের ভিসা ফি )
৬. এন এইচ ফি (লাগবে না )
৭. টিবি টেস্ট সার্টিফিকেট
৮. IELTS সার্টিফিকেট
৯. এক মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ১২৭০ পাউন্ড থাকবে মেনটেইন্যন্স ফান্ড

আরো বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে আমার ইউটিউব চ্যানেলে। তাই আপনারা সাবস্ক্রাইব করতে পারেন । যখনই কোনো আপডেট আসবে আমি ভিডিও আপলোড করে জানিয়ে দেব।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com