অন্যান্য ভিসায় পিছিয়ে থাকলেও অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ী অভিবাসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশীরা যে দিক দিয়ে কিছুটা এগিয়ে আছে সেটা হলো পয়েন্ট টেস্টেড স্কিলড মাইগ্রেশন। Skills Migration Program for the 2021-22 financial year Source: SBS সম্প্রতি
উন্নত দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার ইচ্ছে প্রায় সবারই থাকে। তাই নিজ দেশের চেয়ে সুযোগ-সুবিধা বেশি, জীবনযাত্রার মান উন্নত —এমন দেশগুলোতে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য নাগরিকত্ব লাভ করতে চান অনেকেই। সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা,
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
কাগজপত্র ও অনুমতিবিহীন অবৈধ অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করছে কানাডা। দেশটির অভিবাসনমন্ত্রী মার্ক মিলার শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইলের সঙ্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন তথ্য জানিয়েছেন।
জার্মান পার্লামেন্টের (বুন্দেস্টাগ) সদস্যরা দেশটির নাগরিকত্ব আইনে ঐতিহাসিক পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ফলে নতুন আইন অনুযায়ী, জার্মানিতে টানা পাঁচ বছর বসবাসকারী বিদেশিরা নাগরিকত্বের জন্য যোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে। এছাড়াও
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
ইউরোপের দেশগুলোতে বাংলাদেশী প্রবাসীদের বৈধ অভিবাসনের ভালো সুযোগ আছে। ব্রেক্সিটের পর ইংল্যান্ডে নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইতালিতেও সুযোগ বাড়ছে। তবু চলছে ঝুঁকি নিয়ে অবৈধপথে বাংলাদেশী দের ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা। একটা
শ্রমঘাটতি পূরণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশগুলোর দক্ষ কর্মীদের কাছে টানতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে ইউরোপের শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ জার্মানি৷ ফলে দেশটির শ্রমবাজারে বেড়েই চলেছে অভিবাসী কর্মীদের সংখ্যা৷ সেন্ট্রাল রেজিস্টার অব ফরেইনার্স
আগামী দুই বছরের মধ্যে অভিবাসী গ্রহণ অর্ধেকে নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। দেশের ‘ভঙ্গুর’ অভিবাসন ব্যবস্থাকে ঠিক করতে নেওয়া হচ্ছে এ পদক্ষেপ। ২০২৫ সালের জুন নাগাদ বার্ষিক অভিবাসী গ্রহণের
যুক্তরাষ্ট্রে আইন সেবায় আস্থার নাম অ্যাটর্নি নরেশ গেহি। যুক্তরাষ্ট্রে গমনের পর অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয় দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেতে। অনেকে অনেক পন্থা অবলম্বন করেও সফল হতে পারেন না। বরং