উল্লেখ্যযোগ্য মৌলিক দাবিগুলোর মধ্যে বিদেশি ও সীমান্ত পরিষেবা (এসইএফ) কার্যক্রমের উন্নতি, যাঁদের চাকরি ঝুঁকিতে রয়েছে, তাঁদের জন্য চাকরি নিশ্চিত করা, নতুন অভিবাসী যাঁরা রেসিডেন্স কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের এসইএফে সাক্ষাৎকারের তারিখ ধারাবাহিকভাবে ই–মেইলের সঙ্গে সংযুক্ত করা, ই–মেইল আসার সময়সীমা কমিয়ে আনা, ই–মেইল পাওয়ার তারিখ থেকে ৫ বছরের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়ার সময় নির্ধারণ করা এবং সর্বশেষ স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে সব অভিবাসীর SNS নম্বর প্রদান করা।
এ সময় আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করা ব্রাজিলিয়ান নাগরিক এন্ডারসন পাউলিনা বলেন, ‘আমি বিবাহিত এবং আমার দুটি সন্তান ও রয়েছে। পর্তুগালে আমি সর্বনিম্ন বেতনে একটি গুদামে কাজ করি। ব্রাজিলে থাকাকালে অবস্থায় আমি একজন ভারী ট্রাকচালক ছিলাম। কিন্তু উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে আমার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স হওয়ার ফলে শুধু রেসিডেন্স কার্ডের অভাবে পর্তুগালের রাস্তায় ভারী গাড়ি চালানোর অনুমোদন পাচ্ছি না।’